নড়াইল পৌর বিএনপির আহবায়ক আজিজার রহমানকে লাঞ্ছিতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার (১৯ আগস্ট) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম পৌর বিএনপির আহবায়ক আজিজার রহমানকে লাঞ্ছিত করেছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। বক্তব্য দেয়াকে কেন্দ্র করে এ লাঞ্ছিতের ঘটনা ঘটে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার দাবিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে নড়াইলে দলীয় নেতাকর্মীরা শনিবার মাদরাসা বাজার এলাকায় পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।
পদযাত্রার আগে জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন-সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, সিনিয়র সহসভাপতি জুলফিকার আলী, সহসভাপতি আসাদুজ্জামান, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আলী হাসান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহরিয়ার রিজভী জর্জসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
এ সময় নড়াইল পৌর বিএনপির আহবায়ক আজিজার রহমান বক্তব্য দিতে গেলে তার কাছ থেকে মাইক্রোফোন কেড়ে নেন জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম।
এ ব্যাপারে নড়াইল পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি সৈয়দ মনিরুজ্জামান বলেন, আমরা বড় মিছিল নিয়ে পদযাত্রা কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করায় জেলা বিএনপির সভাপতির মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। কারণ, তিনি (সভাপতি) জনবিচ্ছিন্ন থাকায় দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচীতে নেতাকর্মীদের জড়ো করতে পারেন না। তাই পৌর বিএনপির বড় মিছিল দেখে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে আহবায়ককে লাঞ্ছিত করেছেন। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
ভুক্তভোগী বিএনপি নেতা আজিজার রহমান বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমি পৌর বিএনপির পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের বিশাল মিছিল নিয়ে পদযাত্রা কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করি। নেতৃবৃন্দের বক্তব্যের এক পর্যায়ে আমার নাম ঘোষণা করা হয়। এ সময় জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম আমার হাত থেকে মাইক্রোফোন কেড়ে নিয়ে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন। এরপর তার অনুসারীরা আমাকে শারীরিক ভাবে আঘাত করে। জেলা বিএনপির সভাপতি দলের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে গ্রুপিং সৃষ্টি করে রেখেছেন। তিনি (সভাপতি) ঢাকা থেকে নড়াইলে এসে মাঝে-মধ্যে কর্মসূচী করেন। দলীয় কর্মসূচীতে আমাদের স্ফূর্ত অংশগ্রহণ সভাপতি ভালো চোখে দেখেন না। তার আজ্ঞাবহ করে রাখতে চান। এর আগেও সভাপতি আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন। আমাদের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের কাছে এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, সিনিয়র নেতাদের বক্তব্য দেয়ার পর নড়াইল পৌর বিএনপির আহবায়ক বক্তব্য দিতে গেলে দলীয় নেতাকর্মীরা তাকে বাঁধা দেন। আমি তাকে লাঞ্ছিত করিনি। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয়েছে; তা ঠিক নয়।
এদিকে বক্তারা, বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার দাবি জানান। এছাড়া শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবি বাস্তবায়নে সবাইকে কাজ করার আহবান জানান। #
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার দাবিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে নড়াইলে দলীয় নেতাকর্মীরা শনিবার মাদরাসা বাজার এলাকায় পদযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন।
পদযাত্রার আগে জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন-সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, সিনিয়র সহসভাপতি জুলফিকার আলী, সহসভাপতি আসাদুজ্জামান, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আলী হাসান, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহরিয়ার রিজভী জর্জসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
এ সময় নড়াইল পৌর বিএনপির আহবায়ক আজিজার রহমান বক্তব্য দিতে গেলে তার কাছ থেকে মাইক্রোফোন কেড়ে নেন জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম।
এ ব্যাপারে নড়াইল পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি সৈয়দ মনিরুজ্জামান বলেন, আমরা বড় মিছিল নিয়ে পদযাত্রা কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করায় জেলা বিএনপির সভাপতির মাঝে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। কারণ, তিনি (সভাপতি) জনবিচ্ছিন্ন থাকায় দলীয় বিভিন্ন কর্মসূচীতে নেতাকর্মীদের জড়ো করতে পারেন না। তাই পৌর বিএনপির বড় মিছিল দেখে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে আহবায়ককে লাঞ্ছিত করেছেন। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
ভুক্তভোগী বিএনপি নেতা আজিজার রহমান বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমি পৌর বিএনপির পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের বিশাল মিছিল নিয়ে পদযাত্রা কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করি। নেতৃবৃন্দের বক্তব্যের এক পর্যায়ে আমার নাম ঘোষণা করা হয়। এ সময় জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম আমার হাত থেকে মাইক্রোফোন কেড়ে নিয়ে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন। এরপর তার অনুসারীরা আমাকে শারীরিক ভাবে আঘাত করে। জেলা বিএনপির সভাপতি দলের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে গ্রুপিং সৃষ্টি করে রেখেছেন। তিনি (সভাপতি) ঢাকা থেকে নড়াইলে এসে মাঝে-মধ্যে কর্মসূচী করেন। দলীয় কর্মসূচীতে আমাদের স্ফূর্ত অংশগ্রহণ সভাপতি ভালো চোখে দেখেন না। তার আজ্ঞাবহ করে রাখতে চান। এর আগেও সভাপতি আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন। আমাদের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের কাছে এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, সিনিয়র নেতাদের বক্তব্য দেয়ার পর নড়াইল পৌর বিএনপির আহবায়ক বক্তব্য দিতে গেলে দলীয় নেতাকর্মীরা তাকে বাঁধা দেন। আমি তাকে লাঞ্ছিত করিনি। আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয়েছে; তা ঠিক নয়।
এদিকে বক্তারা, বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার দাবি জানান। এছাড়া শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবি বাস্তবায়নে সবাইকে কাজ করার আহবান জানান। #