মঙ্গলবার বেলা দেড়টার দিকে বাংলাদেশ মিয়ানমার সীমান্তের ৩৪ নং পিলারের মিয়ানমারের সেনা ঘাঁটির থেকে মর্টারসেলের বিকট শব্দ। একটা নয় পরপর তিনটি বিকট শব্দে কেঁপে উঠে তুমব্রু সীমান্ত।
এই সময় ১০টির বেশি গুলির শব্দ ভেসে আসে বাংলাদেশের তুমব্রুর পাড়ে।
এদিন সকালের দিকে উখিয়ার আঞ্জুমান পাড়া ও হোয়াইক্যং সীমান্তের মানুষ দুটি মর্টারশেলের বিকশ শব্দ।
গেল ক'দিনের মতো মঙ্গলবারও মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠির পাল্টপাল্টি হামলার প্রভাব ছিল নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের সীমান্ত পাড়ের মানুষের। বললছেন বৃদ্ধ ও শিশুদের নিয়ে ভয়ে আছেন। কাজ করতে যেতেও মন সাই দিচ্ছেনা।
ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আজিজ বললেন, মঙ্গলবারও মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গোলাগুলির আওয়াজ শোনা গেছে। মিয়ানমারের কাছবকাছি হওয়ায় তার এলাকার মানুষের জীবন যাপনে আঘাত আসছে।
সীমান্তের জনপ্রতিনিধিরা বলছেন, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের চেষ্টা হচ্ছে। কিন্তু তারা এবার অনুপ্রবেশ ঠেকিয়ে দেবেন।
সোমবার ঘুমধুমের আটটি স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশনা থাকলেও মঙ্গলবার এসে স্বভাবিক রাখা হয় স্কুলের কার্যক্রম। শিক্ষার্থীরা ক্লাস করেছে প্রতিদিনের মতো।