আগামী ৭ আগস্টের পর থেকে জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করবে ১৪ দল। শুক্রবার (৪ আগস্ট) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ১৪ দলের এক সভায় এমনটা জানান নেতারা।
শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনউর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ১৪ দলের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৭ আগস্ট ঢাকায় সমাবেশ করবে তারা। ওইদিন বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশ হবে।
আন্দোলনের নামে বিএনপির 'সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের' প্রতিবাদে সপ্তাহব্যাপী সমাবেশ, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই সমাবেশের আয়োজন করবে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল।
শুক্রবারের সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ৭ তারিখ ১৪ দলের শুধু সমাবেশ হবে, তাই নয়; এখন থেকে নিয়মিত সমাবেশ করবে।
তিনি বলেন, বিএনপি সন্ত্রাসী কার্যক্রম করছে। তারা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। এ কঠিন সময় আমাদের অস্তিত্বের প্রশ্ন। বিদেশি শক্তি ও পাকিস্তানি অপশক্তি যেভাবে আমাদের উপর চড়াও হচ্ছে এদের প্রতিহত করতে হবে।
৭ তারিখের পর থেকে নির্বাচনের আগ পর্যন্ত ১৪ দলের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানান আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াও। সভায় বক্তৃতায় তিনি বলেন, কিছু লোক হলেই বিএনপির মাথায় শিং গজায়। বেলুনের মতো চুপসে গেছে মির্জা ফখরুল। এতোদিন শান্তি আর এখন অশান্তি, ১২টা বাজিয়ে দিবো। শেখ হাসিনাকে হত্যা করে ক্ষমতা দখল করবেন, তা হবে না।
মায়া আরও বলেন, বিএনপি জামায়াত জোট একের পর এক বিশৃঙ্খলা করে, নানা ভাবে উস্কানি দিয়ে তারা উদ্দেশ্য হাসিল করতে চায়। আমরা পালটাপালটি কর্মসূচি দিচ্ছি না। জনগণের জানমাল রক্ষায় কাজ করছি। এখানে কারও সঙ্গে মারামারির প্রশ্ন আসে না।
‘বাংলাদেশের সম্মান নষ্ট করে বিদেশীদের নিয়ে উঠেপড়ে লেগেছে বিএনপি। শেখ হাসিনার পদত্যাগ কোনও কারণ আমি দেখছি না। শেখ হাসিনাকে আবারও জয়ী করা হবে। রংপুরের জনসমাবেশ জনসমর্থনের প্রমাণ।’ বলেন মায়া।
ঢাকা মহানগর ১৪ দলের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সভাপতিত্বে সভায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ১৪ দলের সমন্বয়ক-মুখপাত্র আমির হোসেন আমুসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতারা উপস্থিত ছিলেন।৭ তারিখ ১৪ দলের সমাবেশ, তারপর ধারাবাহিক কর্মসূচি
আগামী ৭ আগস্টের পর থেকে জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করবে ১৪ দল। শুক্রবার (৪ আগস্ট) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ১৪ দলের এক সভায় এমনটা জানান নেতারা।
শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনউর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ১৪ দলের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৭ আগস্ট ঢাকায় সমাবেশ করবে তারা। ওইদিন বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশ হবে।
আন্দোলনের নামে বিএনপির 'সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের' প্রতিবাদে সপ্তাহব্যাপী সমাবেশ, মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই সমাবেশের আয়োজন করবে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল।
শুক্রবারের সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ৭ তারিখ ১৪ দলের শুধু সমাবেশ হবে, তাই নয়; এখন থেকে নিয়মিত সমাবেশ করবে।
তিনি বলেন, বিএনপি সন্ত্রাসী কার্যক্রম করছে। তারা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। এ কঠিন সময় আমাদের অস্তিত্বের প্রশ্ন। বিদেশি শক্তি ও পাকিস্তানি অপশক্তি যেভাবে আমাদের উপর চড়াও হচ্ছে এদের প্রতিহত করতে হবে।
৭ তারিখের পর থেকে নির্বাচনের আগ পর্যন্ত ১৪ দলের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানান আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়াও। সভায় বক্তৃতায় তিনি বলেন, কিছু লোক হলেই বিএনপির মাথায় শিং গজায়। বেলুনের মতো চুপসে গেছে মির্জা ফখরুল। এতোদিন শান্তি আর এখন অশান্তি, ১২টা বাজিয়ে দিবো। শেখ হাসিনাকে হত্যা করে ক্ষমতা দখল করবেন, তা হবে না।
মায়া আরও বলেন, বিএনপি জামায়াত জোট একের পর এক বিশৃঙ্খলা করে, নানা ভাবে উস্কানি দিয়ে তারা উদ্দেশ্য হাসিল করতে চায়। আমরা পালটাপালটি কর্মসূচি দিচ্ছি না। জনগণের জানমাল রক্ষায় কাজ করছি। এখানে কারও সঙ্গে মারামারির প্রশ্ন আসে না।
‘বাংলাদেশের সম্মান নষ্ট করে বিদেশীদের নিয়ে উঠেপড়ে লেগেছে বিএনপি। শেখ হাসিনার পদত্যাগ কোনও কারণ আমি দেখছি না। শেখ হাসিনাকে আবারও জয়ী করা হবে। রংপুরের জনসমাবেশ জনসমর্থনের প্রমাণ।’ বলেন মায়া।
ঢাকা মহানগর ১৪ দলের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সভাপতিত্বে সভায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ১৪ দলের সমন্বয়ক-মুখপাত্র আমির হোসেন আমুসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতারা উপস্থিত ছিলেন।