পানি উন্নয়নের নামে ৩২৫ কোটি টাকা নোয়াখালী পৌরসভার অধীনে সোনাপুর থেকে সুধারাম থানা পর্যন্ত সড়ক ও জনপথ বিভাগের ১০ কোটি টাকা, বিএডিসি সেচ অধিদপ্তরের তত্ত্ববধানে ৫টি উপজেলায় সাড়ে ৩৫০ কোটি টাকা ও নোয়াখালী জেলা মৎস্য অধিদপ্তরের আদলে শত কোটি টাকার প্রকল্পে নানা অনিয়ম, জালিয়াতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে কাজ সম্পন্ন করায় পানিবন্দি হয়ে আছে নোয়াখালীর লাখ লাখ বাসিন্দা। সড়ক ও জনপথ বিভাগের ১০ কোটি টাকার ড্রেনেজ প্রকল্পে আউটলেট না দেয়ায় পানি আটকে যাওয়ায় মাইজদী শহরবাসী জন দুর্ভোগে নিমজ্জিত হয়েছে। নোয়াখালীর সব উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তবে নোয়াখালীর জেলা শহরে এখনো রয়েছে হাঁটু পানি। এখনো ডুবে আছে জেলার গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছে পানিবন্দি মানুষ। মূলত খাল-নালা দখল দূষণে নামছে না বন্যার পানি। এ ছাড়া অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থাকেও দায়ী করছেন বাসিন্দারা। জানা যায়, ইসলামিয়া খাল, গাবুয়া খাল ও দত্তেরহাট খাল দিয়ে জেলার সদর উপজেলার পানি নিষ্কাশন হয়। কিন্তু এসব খাল অবৈধ দখল ও খাল খননে অনিয়মের কারণে বন্যার পানি নামছে না।