সিলেটের বালাগঞ্জে দুপুর থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা অবধি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে অবৈধ জাল জব্দ করার পর জনসম্মুখে পুড়ানো হয়। প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার দিকনির্দেশনায় উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সুমাইয়া ফেরদৌস এর নেতৃত্বে এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়।
বুধবার দুপুর থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা অবধি অভিযানে দুই লক্ষ টাকা মূল্যের অবৈধ ম্যাজিক জাল জব্দ করে জনসম্মুখে পুড়ানো হয়। অভিযানে উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য দপ্তরের বাস্তবায়নে বালাগঞ্জ উপজেলা সদর ইউনিয়নের আয়না মার্কেটের পূর্বে ফতুর খাল "মাছুয়া ঝরঝরি" বিলের আশপাশ এলাকায় প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার দিকনির্দেশনায় উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সুমাইয়া ফেরদৌস এর নেতৃত্বে এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়। পরিচালনা শেষে দুইলক্ষ টাকা মূল্যের অবৈধ ম্যাজিক জাল উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে জনসম্মুখে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়। অভিযান পরিচালনার সময় উপজেলা জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নির্মল চন্দ্র বনিক ও বালাগঞ্জ থানার একদল পুলিশ সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
জনসম্মুখে জাল পুড়ানোর সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি রজত চন্দ্র দাস ভূলন, ক্ষুদ্র কৃষক উন্নয়ন ফাউন্ডেশন কর্মকর্তা রাজিব সরদার, সমাজসেবা কর্মকর্তা জুয়েল আহমদ, সাংবাদিক জাগির হোসেন প্রমুখ।
অভিযান শেষে উপজেলা উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সুমাইয়া ফেরদৌস বলেন, বালাগঞ্জ সদর ইউনিয়নের আয়না মার্কেটের পূর্বে ফতুর খাল "মাছুয়া ঝরঝরি" বিলের আশপাশ এলাকায় ভিন্ন ভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ জাল গুলো ধরে পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়। এখন অবৈধ জাল দিয়ে মা মাছ ধরে ফেললে, তাহলে বালাগঞ্জে মাছের সংকট এবং আমিষের ঘাটতি দেখা দিবে। সবাইকে মা মাছ না ধরার আহ্বান জানান তিনি।