প্রথমবারের মতো শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সম্মাননা ও সংবর্ধনা দিলো শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।
মঙ্গলবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, আজকে আপনাদের এই সম্মান দিতে পেরে আমরা গর্বিত। আপনাদের দেখানা পথেই আমরা এগিয়ে যাবার চেষ্টা করছি। আমরা আরও এগিয় যত চাই, এজন্য আমাদের অবকাঠামোর প্রয়োজন ছিলো। আমরা সেটার জন্য কাজ করছি।
প্রথমবারের মতো আয়োজিত সম্মাননা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ২৩ জন শিক্ষককে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। তারা হলেন, অধ্যাপক ড. মিরাজ উদ্দিন মন্ডল, অধ্যাপক ড. খলিলুর রহমান, অধ্যাপক ড. এমাদ উদ্দিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মো. জয়নাল আবেদীন, অধ্যাপক নাজমুল আসহাব, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হাই চৌধুরী, অধ্যাপক ড. রেজাই করিম খন্দকার, অধ্যাপক ড. ইয়াসমীন হক, অধ্যাপক ড. সুশান্ত কুমার দাস, অধ্যাপক ড. এম হাবিবুল আহসান, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, অধ্যাপক ড. কামাল আহমদ চৌধুরী, অধ্যাপক ড. আতী উল্লাহ, অধ্যাপক ড. আবদুল আউয়াল বিশ্বাস। এছাড়া ৯জন শিক্ষককে বিশেষ সম্মাননা দেয়া হয়। যাঁরা বিভিন্ন সময়ে শাবিতে উপাচার্য এবং শিক্ষক হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। তাঁরা হলেন, শাবির প্রথম উপাচার্য অধ্যাপক ড. সদরুউদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. অরুণ কুমার বসাক, অধ্যাপক ড. মো. ইসমাইল হোসেন, অধ্যাপক ড. বজলুল মুবিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. গৌরাঙ্গ দেব রায়, সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মো. হাবিবুর রহমান, অধ্যাপক ড. এম এ রকীব, অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম মিয়া এবং অধ্যাপক ড. মাকসুদুল বারী
অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদর সম্মাননা এবং সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রথম জাতীয় সংগীত গাওয়া, কবিতা আবৃত্তি এবং পবিত্র ধর্মগ্রন্থ পাঠের মাধ্যম শুরু হয়। সাবেক শিক্ষকদের স্মতিচারণের সময় সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত সাবেক অধ্যাপক ড. কামাল আহমদ চৌধুরী বক্তব্যে বলেন, আমি কখনা মনে করিনি আমি শিক্ষার্থীদের স্যার। নিজেকে বাগানের মালি মনে করতাম। আর শিক্ষার্থীরা সেই বাগানের ফুলের মতো। আমি চেষ্ঠা করেছি, আমার পরিচর্চায় তারা যেন সুদরভাবে ফুটত পারে, বড় হতে পারে। ছাত্ররা যখন আমাদের চেয়ে বড় পদে যায়, বড় দায়িত্বপালন করে তখন তাদের মা-বাবার মতো আমিও আনদ পাই। এ সময় কোন কোন বক্তার বক্তব্য উঠে আসে, অধ্যাপকরা কখনো মরে না। তাঁরা বেঁচে থাকেন তাঁদর শিক্ষার্থীদের মাঝে। অনুষ্ঠান সভাপতির বক্তব্য শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুলসী কুমার দাস বলন, আজকে যাদের অবদানে শাবি এখানে, তাঁদর অনেকেই আজকর মঞ্চে উপস্থিত।
অনুষ্ঠানের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মহিবুল আলমের সঞ্চালনায় বিশষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলন শাবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনায়ারুল ইসলাম, নর্থ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস, সোনালি ব্যাংক লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজ্যার জামান উল্লাহ এবং নোবিপ্রবি’র কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মা. ফারুক উদ্দিন।
মঙ্গলবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, আজকে আপনাদের এই সম্মান দিতে পেরে আমরা গর্বিত। আপনাদের দেখানা পথেই আমরা এগিয়ে যাবার চেষ্টা করছি। আমরা আরও এগিয় যত চাই, এজন্য আমাদের অবকাঠামোর প্রয়োজন ছিলো। আমরা সেটার জন্য কাজ করছি।
প্রথমবারের মতো আয়োজিত সম্মাননা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ২৩ জন শিক্ষককে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। তারা হলেন, অধ্যাপক ড. মিরাজ উদ্দিন মন্ডল, অধ্যাপক ড. খলিলুর রহমান, অধ্যাপক ড. এমাদ উদ্দিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মো. জয়নাল আবেদীন, অধ্যাপক নাজমুল আসহাব, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল হাই চৌধুরী, অধ্যাপক ড. রেজাই করিম খন্দকার, অধ্যাপক ড. ইয়াসমীন হক, অধ্যাপক ড. সুশান্ত কুমার দাস, অধ্যাপক ড. এম হাবিবুল আহসান, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, অধ্যাপক ড. কামাল আহমদ চৌধুরী, অধ্যাপক ড. আতী উল্লাহ, অধ্যাপক ড. আবদুল আউয়াল বিশ্বাস। এছাড়া ৯জন শিক্ষককে বিশেষ সম্মাননা দেয়া হয়। যাঁরা বিভিন্ন সময়ে শাবিতে উপাচার্য এবং শিক্ষক হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। তাঁরা হলেন, শাবির প্রথম উপাচার্য অধ্যাপক ড. সদরুউদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. অরুণ কুমার বসাক, অধ্যাপক ড. মো. ইসমাইল হোসেন, অধ্যাপক ড. বজলুল মুবিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. গৌরাঙ্গ দেব রায়, সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক মো. হাবিবুর রহমান, অধ্যাপক ড. এম এ রকীব, অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম মিয়া এবং অধ্যাপক ড. মাকসুদুল বারী
অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদর সম্মাননা এবং সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রথম জাতীয় সংগীত গাওয়া, কবিতা আবৃত্তি এবং পবিত্র ধর্মগ্রন্থ পাঠের মাধ্যম শুরু হয়। সাবেক শিক্ষকদের স্মতিচারণের সময় সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত সাবেক অধ্যাপক ড. কামাল আহমদ চৌধুরী বক্তব্যে বলেন, আমি কখনা মনে করিনি আমি শিক্ষার্থীদের স্যার। নিজেকে বাগানের মালি মনে করতাম। আর শিক্ষার্থীরা সেই বাগানের ফুলের মতো। আমি চেষ্ঠা করেছি, আমার পরিচর্চায় তারা যেন সুদরভাবে ফুটত পারে, বড় হতে পারে। ছাত্ররা যখন আমাদের চেয়ে বড় পদে যায়, বড় দায়িত্বপালন করে তখন তাদের মা-বাবার মতো আমিও আনদ পাই। এ সময় কোন কোন বক্তার বক্তব্য উঠে আসে, অধ্যাপকরা কখনো মরে না। তাঁরা বেঁচে থাকেন তাঁদর শিক্ষার্থীদের মাঝে। অনুষ্ঠান সভাপতির বক্তব্য শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. তুলসী কুমার দাস বলন, আজকে যাদের অবদানে শাবি এখানে, তাঁদর অনেকেই আজকর মঞ্চে উপস্থিত।
অনুষ্ঠানের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মহিবুল আলমের সঞ্চালনায় বিশষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলন শাবির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আনায়ারুল ইসলাম, নর্থ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস, সোনালি ব্যাংক লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজ্যার জামান উল্লাহ এবং নোবিপ্রবি’র কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মা. ফারুক উদ্দিন।
