সিলেটের জকিগঞ্জে মাদক কারবারী মহিলার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে। পাশাপাশি দন্ডপ্রাপ্ত আসামীকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ৪ মাসের বিনাশ্রমে কারাদন্ড দেওয়া হয়। বুধবার সিলেটের অতিরিক্ত দায়রা জজ ৫ম আদালতের বিচারক মো. আক্তার হোসেন এ রায় প্রদান করেন।
দন্ডপ্রাপ্ত আসামীর নাম-মোছা: ফরিদা বেগম (২২) সিলেটের জকিগঞ্জ থানার পূর্ব লোহারমহল শেখপাড়ার মৃত মতছিন আলীর কন্যা। এ মামলায় খালাসপ্রাপ্ত আজমল হোসেন (৩২) পূর্ব লোহারমহলের আব্দুর রহিমের পুত্র।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ১ আগস্ট বেলা ১২টার দিকে সিলেট আখালিয়া ৪১ ব্যাটালিয়ন ই-কোম্পানির একদল সদস্য গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জকিগঞ্জের লোহারমহল পাকা রাস্তার উপরে সানরাইজ স্কুলের সামনে অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ী মহিলা ফরিদা বেগমকে গ্রেফতার করে। এসময় তার দেহ তল্লাশি করে ২০ বোতল ও ভ্যানিটি ব্যাগে রক্ষিত ১০ বোতলসহ মোট ৩০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার ও জব্দ করে। উদ্ধারকৃত ফেনসিডিলের বাজার মূল্যে ১২ হাজার টাকা। এ সময় ফরিদা বেগমের কোলে ৩ বছরের একটি ছেলে সন্তান ছিলো।
এ ব্যাপারে সিলেট আখালিয়া ৪১ ব্যাটালিয়ন ই-কোম্পানির নায়েব সুবেদার মো. শাহজাহান আলী বাদি হয়ে গ্রেফতারকৃতের বিরুদ্ধে জকিগঞ্জ থানায় একটি মাদক মামলা দায়ের করেন। যার নং- ৩ (০১-০৮-২০১৫)।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে একই বছরের ১৮ আগস্ট জকিগঞ্জ থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন ফরিদা বেগম ও আজমল হোসেনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র নং-১১২) দাখিল করেন। ২০১৬ সালের ২৭ জুলাই আদালত এ ২ আসামীকে অভিযুক্ত করে এ মামলার বিচারকার্য শুরু করেন। দীর্ঘ শুনানী ও ৮ সাক্ষীর মধ্যে ৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আসামী ফরিদা বেগমকে ১৯৯০ সনের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন (সংশোধনী-২০০৪) এর ১৯ (১) ও টেবিল ৩ (খ) ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে তাকে উল্লেখিত দন্ডাদেশ প্রদান করেন এবং অপর আসামী আজমল হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে এ মামলার দায় হতে বেকসুর খালাস প্রদান করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে এপিপি এডভোকেট মো. শামসুল ইসলাম ও এপিপি এডভোকেট মোস্তফা দিলওয়ার আল আজহার এবং আসামীপক্ষে এডভোকেট মইনুল ইসলাম ও এডভোকেট আলী আহমদ মামলাটি পরিচালনা করেন।
দন্ডপ্রাপ্ত আসামীর নাম-মোছা: ফরিদা বেগম (২২) সিলেটের জকিগঞ্জ থানার পূর্ব লোহারমহল শেখপাড়ার মৃত মতছিন আলীর কন্যা। এ মামলায় খালাসপ্রাপ্ত আজমল হোসেন (৩২) পূর্ব লোহারমহলের আব্দুর রহিমের পুত্র।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ১ আগস্ট বেলা ১২টার দিকে সিলেট আখালিয়া ৪১ ব্যাটালিয়ন ই-কোম্পানির একদল সদস্য গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জকিগঞ্জের লোহারমহল পাকা রাস্তার উপরে সানরাইজ স্কুলের সামনে অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ী মহিলা ফরিদা বেগমকে গ্রেফতার করে। এসময় তার দেহ তল্লাশি করে ২০ বোতল ও ভ্যানিটি ব্যাগে রক্ষিত ১০ বোতলসহ মোট ৩০ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার ও জব্দ করে। উদ্ধারকৃত ফেনসিডিলের বাজার মূল্যে ১২ হাজার টাকা। এ সময় ফরিদা বেগমের কোলে ৩ বছরের একটি ছেলে সন্তান ছিলো।
এ ব্যাপারে সিলেট আখালিয়া ৪১ ব্যাটালিয়ন ই-কোম্পানির নায়েব সুবেদার মো. শাহজাহান আলী বাদি হয়ে গ্রেফতারকৃতের বিরুদ্ধে জকিগঞ্জ থানায় একটি মাদক মামলা দায়ের করেন। যার নং- ৩ (০১-০৮-২০১৫)।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে একই বছরের ১৮ আগস্ট জকিগঞ্জ থানার উপ-পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার হোসেন ফরিদা বেগম ও আজমল হোসেনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট (অভিযোগপত্র নং-১১২) দাখিল করেন। ২০১৬ সালের ২৭ জুলাই আদালত এ ২ আসামীকে অভিযুক্ত করে এ মামলার বিচারকার্য শুরু করেন। দীর্ঘ শুনানী ও ৮ সাক্ষীর মধ্যে ৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত আসামী ফরিদা বেগমকে ১৯৯০ সনের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন (সংশোধনী-২০০৪) এর ১৯ (১) ও টেবিল ৩ (খ) ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে তাকে উল্লেখিত দন্ডাদেশ প্রদান করেন এবং অপর আসামী আজমল হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে এ মামলার দায় হতে বেকসুর খালাস প্রদান করেন।
রাষ্ট্রপক্ষে এপিপি এডভোকেট মো. শামসুল ইসলাম ও এপিপি এডভোকেট মোস্তফা দিলওয়ার আল আজহার এবং আসামীপক্ষে এডভোকেট মইনুল ইসলাম ও এডভোকেট আলী আহমদ মামলাটি পরিচালনা করেন।