সিলেট মহানগর বিএনপির আহবায়ক আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকি বলেছেন, “বিএনপির নেতাকর্মীদের গুম, খুন, হামলা, মামলা ও গ্রেফতার করে আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না। গত ৭'ডিসেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসী ও পুলিশী হামলা, গুলি করে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মকবুল হত্যা, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, চেয়ারপার্সন উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি সহ বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করে পাক হানাদার বাহিনীর বর্বরতাকে ও শাসকগোষ্ঠী হার মানিয়েছে।
খুন,গুম, নির্যাতন, গ্রেফতারের পরও ঢাকায় লক্ষ লক্ষ গণতন্ত্রকামী সাধারণ মানুষ অংশ নিয়েছে। অবিলম্বে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ সকল রাজবন্দীদের মুক্তি না দিলে জনগণই নেতৃবৃন্দকে মুক্ত করে নিয়ে আসবে।”
সিলেট মহানগর বিএনপির উদ্যোগে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টায় নগরীর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার থেকে বিশাল বিক্ষোভ মিছিলটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে আম্বরখানা পয়েন্টে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
মহানগর বিএনপির আহবায়ক আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী'র সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মিফতাহ্ সিদ্দিকী'র পরিচালনায় এ সময় বক্তব্য রাখেন- মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নাসিম হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম, মহানগর বিএনপির আহবায়ক কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ফরহাদ চৌধুরী শামীম, রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, এড. হাবিবুর রহমান হাবিব, সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন, বাবু সুদীপ রঞ্জন সেন বাপ্পু, এমদাদ হোসেন চৌধুরী, রোকসানা বেগম শাহনাজ, সৈয়দ মঈন উদ্দিন সোহেল, আহবায়ক কমিটির সদস্যবৃন্দের মধ্যে আমির হোসেন, নিহার রঞ্জন দে, সৈয়দ তৌফিকুল হাদি, মুর্শেদ আহমদ মুকুল, আফজাল উদ্দিন, শামিম মজুমদার, মতিউল বারী খুর্শেদ।
অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সিলেট জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মির্জা সম্রাট হোসেন, সিলেট মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আহবায়ক আব্দুস সামাদ তোহেল, মহানগর মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক ফাতেমা জামান রোজি, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি আলতাফ হোসেন সুমন, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন দিনার, মহানগর ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক রুবেল ইসলাম, মহানগর শ্রমিকদলের আহবায়ক আব্দুল আহাদ, সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম জীবন, মহানগর তাঁতীদলের সভাপতি আব্দুল গাফফার, সাধারণ সম্পাদক ফয়েজুল কয়েস।
আরো উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন- ১নং ওয়ার্ড এর সভাপতি রায়হান উদ্দিন মুন্না, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রাজন ও নজির আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মুনতাসের সাব্বিহ্, ২নং ওয়ার্ড এর সভাপতি নিহার রঞ্জন দে, সাধারণ সম্পাদক মামুন ইবনে রাজ্জাক রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল ইসলাম লিমন, ৩নং ওয়ার্ড এর সভাপতি মোঃ মিজানুর রহমান মিঠু, সাধারণ সম্পাদক রাজিব দে রাজু সাংগঠনিক সম্পাদক দুলাল আহমদ, ৪নং ওয়ার্ডের সভাপতি মিজান আহমদ, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক এবি মজুমদার রনি, ৫নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ শফি সাহেদ, ৬নং ওয়ার্ডের সভাপতি লুৎফুর রহমান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক সুলতান আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শাহীদ হোসেন সাবু, ৭নং ওয়ার্ডের সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ মিলন, সাধারণ সম্পাদক এ এস এম সায়েম, সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল হক রাজু, ৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি আব্দুস সবুর, সাধারণ সম্পাদক মিনহাজ পাঠান, সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল আহমদ, ৯নং ওয়ার্ডের সভাপতি আমির হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রুবেল বক্স, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল আলম, ১০নং ওয়ার্ডের আব্দুল হাকিম, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ছাব্বির আহমদ, ১১নং ওয়ার্ডের সভাপতি শেখ মোঃ কবির আহমদ, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মোঃ তায়েফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মিনহাজুর রহমান রাসেল, ১২নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান আরাফাত চৌধুরী জাকি, ১৭নং ওয়ার্ডের সভাপতি আহমদ মন্জুরুল হাসান মন্জু, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ফয়েজ উদ্দিন মুরাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ গিয়াস মিয়া, ১৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি তারেক আহমদ খান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আজিজ লাকি, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মুমিন, ১৯নং ওয়ার্ডের সভাপতি নাদির খান, সাধারণ সম্পাদক সুচিত্র চৌধুরী বাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুর রহমান সুমন, ২১নং ওয়ার্ডের সভাপতি খায়রুল ইসলাম খায়ের, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালিক সেকু, সাংগঠনিক সম্পাদক সালেক আহমদ, ২৩নং ওয়ার্ডের সভাপতি রাসেল আহমদ, ২৪নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ রহিম আলী রাসু, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ফরহাদ আহমদ, ২৫নং ওয়ার্ডের আহবায়ক রেজাউল ইসলাম রুজন, ২৬নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক এম,এ,মান্নান, ২৭নং ওয়ার্ডের সভাপতি মোঃ নাজিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ নজরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মঈন খান প্রমুখ।