ময়মনসিংহে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ঐতিহাসিক সার্কিট হাউজ মাঠে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগ দিতে সকাল থেকে মিছিল নিয়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা যোগ দিতে থাকেন। বেলা গড়ানোর সাথে সাথে বিভাগীয় শহর জুরে জনতার ¯্রােত বাড়তে থাকে। ব্যানার, ফেস্টুন, প্লে-কার্ড, বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি হাতে বয়ে নিয়ে আনন্দ উৎসবে জনসভায় যোগ দিতে থাকা নানা প্রান্তের মানুষের মিছিল-¯েøাগানে মুখরিত হয়ে উঠে ময়মনসিংহ। শনিবার সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও আশপাশের এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা উপস্থিত হতে থাকেন।
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে পুরুষের পাশাপাশি বর্ণিল সাজে সেজে ঢাকঢোলের তালে নেচে-গেয়ে সমাবেশে যোগ দিতে থাকে আওয়ামী লীগের নারী নেত্রী ও কর্মীরা।
এদিকে বিকেল ৩টার কিছু আগে প্রধানমন্ত্রী বিশাল নৌকাকৃতির সমাবেশ মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রী ময়মনসিংহে এসে ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন ও ৩০ প্রকল্পের আনুষ্ঠানিকভাবে ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।
মহিলা নেতাকর্মীরা মিছিলে বাসন্তী রঙের শাড়ি পরিধান করে দল বেধে স্লোগানে স্লোগানে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থল সার্কিট হাউজ মাঠে জড়ো থাকেন। বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নানা অঙ্গভঙ্গিতে নেচে নেচে উৎসবমুখর পরিবেশে সৃষ্টি করেছেন তারা। তাদের মিছিলের বহরে রয়েছেন পুরুষ নেতাকর্মীরাও।
সমাবেশে আসা নারী নেত্রীরা বলছেন, তাদের প্রিয় নেত্রী ময়মনসিংহে আসায় তারা খুবই আনন্দিত ও উৎফুল্ল। প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে তারা বর্ণিল সাজে সেজেছেন।
সমাবেশে নারীদের ব্যাপক অংশগ্রহণের বিষয়ে সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য মনিরা সুলতানা মনি বলেন, 'বর্তমান সরকার প্রধান বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা নারীদের সম্মান দিয়েছেন। সকল ক্ষেত্রে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নারী ক্ষমতায়ন বাস্তবায়নের জন্য আজ রাজনীতির মাঠে দলে দলে নারীরা যোগ দিচ্ছেন। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে একনজর দেখতে ও তাকে ভালোবাসা জানাতে দল বেধে মিছিল করে সমাবেশে এসেছেন নারীরা'।
আটটি স্পেশাল ট্রেন ও চার হাজার বাসে ময়মনসিংহসহ আশপাশের জেলা থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা জনসভাস্থলে আসছেন। সার্বিক আইনশৃংখলা স্বাভাবিক রাখতে জনসভাস্থলসহ নগরীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ব্যাব, পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
গফরগাঁও থেকে ট্রেনে করে আসা প্রবীণ আওয়ামীলীগ কর্মী আব্দুল মালেক বলেন, আমাদের প্রাণের নেত্রী মানুষের আশা ভরসার জায়গা বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দেখতে এবং উনার জনসভাকে সফল করতে আমরা এলাকার নানা বয়সের মানুষ জন মিছিল নিয়ে এসেছি। আগামীতেও আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় যাবে এবং নেত্রী প্রধানমন্ত্রী হবেন। দেশটাকে তিনি এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। একদিন বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বানাবেন তিনি সেই প্রত্যাশায় আল্লাহর কাছে নেত্রীর জন্য দোয়া করি।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলমের সভাপতিত্বে জনসভায় নতুন এই বিভাগের ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর ও জামালপুর থেকে অন্তত ১৫ লাখ লোকের সমাগম হবে বলে আশা প্রকাশ করেন নেতারা।
মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র ইকরামুল হক টিটু বলেন, দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা বিভাগ, সিটি করপোরেশন, শিক্ষা বোর্ড, স্বাস্থ্যসেবা অবকাঠামো উন্নয়ন, নদী খননসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমরা যখন দাবি তুলেছি। তার সব কিছুই প্রধানমন্ত্রী আমাদের উপহার দিয়েছেন।
এ বিষয়ে পুলিশ সুপার মাছুম আহম্মেদ ভুঞা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে কয়েক ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সাদা পোশাকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে পুরুষের পাশাপাশি বর্ণিল সাজে সেজে ঢাকঢোলের তালে নেচে-গেয়ে সমাবেশে যোগ দিতে থাকে আওয়ামী লীগের নারী নেত্রী ও কর্মীরা।
এদিকে বিকেল ৩টার কিছু আগে প্রধানমন্ত্রী বিশাল নৌকাকৃতির সমাবেশ মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন। এর আগে প্রধানমন্ত্রী ময়মনসিংহে এসে ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন ও ৩০ প্রকল্পের আনুষ্ঠানিকভাবে ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন।
মহিলা নেতাকর্মীরা মিছিলে বাসন্তী রঙের শাড়ি পরিধান করে দল বেধে স্লোগানে স্লোগানে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থল সার্কিট হাউজ মাঠে জড়ো থাকেন। বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে নানা অঙ্গভঙ্গিতে নেচে নেচে উৎসবমুখর পরিবেশে সৃষ্টি করেছেন তারা। তাদের মিছিলের বহরে রয়েছেন পুরুষ নেতাকর্মীরাও।
সমাবেশে আসা নারী নেত্রীরা বলছেন, তাদের প্রিয় নেত্রী ময়মনসিংহে আসায় তারা খুবই আনন্দিত ও উৎফুল্ল। প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে তারা বর্ণিল সাজে সেজেছেন।
সমাবেশে নারীদের ব্যাপক অংশগ্রহণের বিষয়ে সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য মনিরা সুলতানা মনি বলেন, 'বর্তমান সরকার প্রধান বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা নারীদের সম্মান দিয়েছেন। সকল ক্ষেত্রে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নারী ক্ষমতায়ন বাস্তবায়নের জন্য আজ রাজনীতির মাঠে দলে দলে নারীরা যোগ দিচ্ছেন। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে একনজর দেখতে ও তাকে ভালোবাসা জানাতে দল বেধে মিছিল করে সমাবেশে এসেছেন নারীরা'।
আটটি স্পেশাল ট্রেন ও চার হাজার বাসে ময়মনসিংহসহ আশপাশের জেলা থেকে দলীয় নেতাকর্মীরা জনসভাস্থলে আসছেন। সার্বিক আইনশৃংখলা স্বাভাবিক রাখতে জনসভাস্থলসহ নগরীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে ব্যাব, পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
গফরগাঁও থেকে ট্রেনে করে আসা প্রবীণ আওয়ামীলীগ কর্মী আব্দুল মালেক বলেন, আমাদের প্রাণের নেত্রী মানুষের আশা ভরসার জায়গা বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দেখতে এবং উনার জনসভাকে সফল করতে আমরা এলাকার নানা বয়সের মানুষ জন মিছিল নিয়ে এসেছি। আগামীতেও আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় যাবে এবং নেত্রী প্রধানমন্ত্রী হবেন। দেশটাকে তিনি এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। একদিন বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বানাবেন তিনি সেই প্রত্যাশায় আল্লাহর কাছে নেত্রীর জন্য দোয়া করি।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এহতেশামুল আলমের সভাপতিত্বে জনসভায় নতুন এই বিভাগের ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর ও জামালপুর থেকে অন্তত ১৫ লাখ লোকের সমাগম হবে বলে আশা প্রকাশ করেন নেতারা।
মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র ইকরামুল হক টিটু বলেন, দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা বিভাগ, সিটি করপোরেশন, শিক্ষা বোর্ড, স্বাস্থ্যসেবা অবকাঠামো উন্নয়ন, নদী খননসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমরা যখন দাবি তুলেছি। তার সব কিছুই প্রধানমন্ত্রী আমাদের উপহার দিয়েছেন।
এ বিষয়ে পুলিশ সুপার মাছুম আহম্মেদ ভুঞা বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে কয়েক ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সাদা পোশাকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।