ঢাকা, রবিবার ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩রা অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শান্তিগঞ্জে লাইফ স্কিল কম্পিউটার একাডেমির চুড়ান্ত পরীক্ষা সম্পন্ন

কাজী জমিরুল ইসলাম মমতাজ, সুনামগঞ্জ | প্রকাশের সময় : শুক্রবার ৬ জানুয়ারী ২০২৩ ০৯:৫২:০০ অপরাহ্ন | সিলেট প্রতিদিন

বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত গভ: রেজিস্ট্রেশন নং- এস ৮০২৬(৪৭)/০৮ ওয়ার্ল্ড আইটি ফাউন্ডেশন দ্বারা পরিচালিত সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার কম্পিউটার শিক্ষার বাতিঘর ‘লাইফ স্কিল কম্পিউটার একাডেমি’ এর ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সায়েন্স ও প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সের (৩৫ তম ব্যাচের) চুড়ান্ত পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার (০৬ জানুয়ারি) সকাল ১০টায় শান্তিগঞ্জ উপজেলার হাজী আক্রম আলী দাখিল মাদ্রাসায় ‘লাইফ স্কিল কম্পিউটার একাডেমি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সোহেল তালুকদারের তত্বাবধানে প্রতিষ্ঠানের প্রায় অর্ধ শতাধিক প্রশিক্ষণার্থী ৬মাস মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সায়েন্স ও প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সের (৩৫ তম ব্যাচের) চুড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে পরীক্ষার হল পরিদর্শন করেন, শান্তিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী মো. জমিরুল ইসলাম মমতাজ, সাধারণ সম্পাদক নুরুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক হোসাইন আহমদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ‘লাইফ স্কিল কম্পিউটার একাডেমি’র প্রশিক্ষক মেরাজুর রহমান আকাশ, শান্তিগঞ্জ আব্দুল মজিদ জামে মসজিদের ইমাম হাফিজ জিয়াউর রহমান, প্রাক্তন শিক্ষার্থী বিপ্রেস দাস সহ প্রমূখ। এ ব্যাপারে ‘লাইফ স্কিল কম্পিউটার একাডেমি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সোহেল তালুকদার জানান, ২০০৮ সালের ২৪ অক্টোবর সর্ব প্রথম শান্তিগঞ্জ উপজেলায় কম্পিউটার শিক্ষার প্রসারে প্রশিক্ষণ একাডেমি স্থাপন করি। প্রথম থেকেই ব্যাপক ভাবে এই অঞ্চলের শিক্ষিত বেকার যুব সমাজকে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারে উদ্ভোদ্ধ করতে থাকি। আমার প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিক্ষিত বেকার যুব সমাজ ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী-শিক্ষক সহ হাজারো প্রশিক্ষর্থীদের মধ্যে তথ্য প্রযুক্তির শিক্ষা দিতে পেরেছি। অনেকেই আজ আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে প্রবেশ করে সফল হয়েছেন, সুনামের সাথে কাজ করছেন। তিনি জানান, লেখা পড়ার পাশা-পাশি সকল শিক্ষার্থীর উচিৎ নিজেদের স্কিল ডেভেলপ করা। প্রত্যেকের স্কিল ডেভেলপ করতে আমাদের যে কোন একটি কোর্সই যতেষ্ঠ। অভিভাবকদের উচিৎ ছেলে-মেয়েকে জেনারেল শিক্ষার পাশা-পাশি কর্মমূখী শিক্ষা নিশ্চিৎ করা। আমার একটাই স্বপ্ন এই এলাকার সন্তান হিসাবে এলাকার প্রতিটি মানুষকে কম্পিউটার শিক্ষা দিয়ে কর্মমূখী করে গড়ে তুলা।