শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা কাফনের কাপড় পড়ে প্রতিবাদ করেছেন।
শনিবার (২২ জানুয়ারি) বিকাল তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর থেকে কাফনের কাপড় পড়ে মৌন মিছিল শুরু করে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গা প্রদক্ষিণ করে আবার একই স্থানে এসে শেষ করে।
এসময় শিক্ষার্থীরা বলেন, 'আমরা কাফনের কাপড় এখন প্রতিকী গায়ে জড়ালেও অল্প সময়ের মধ্যে তা আমাদের অনশনরত শিক্ষার্থীদের গায়ে জড়াবে। আপনারা আমাদের দাবি মেনে নিন। ২৪টা প্রাণের চেয়ে একটা চেয়ারে মূল্য বেশি না। আপনি পদত্যাগ করুন।
স্বৈরাচার ভিসির জন্য যদি মরতে হয়, তাহলে শুধু ২৪জন কেনো আমরা সবাই মরতে রাজি। আমরা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন ছাড়বো না। এই স্বৈরাচারী ভিসির পদত্যাগের জন্য আমরা জীবন দিতে প্রস্তুত'।
শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, 'বিশ্ব বেহায়ারা যেমন গদি আকড়ে ধরে রাখতে পারেনি, তেমনি তিনিও পারবেন না। প্রয়োজনে আমরা লাশ হবো তবুও তার পতন ঘটাবো'।
উল্লেখ্য গত বুধবার দুপুর তিনটা থেকে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে অনশনে বসে ২৪ শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে কিলো রোডে অবস্থান নিয়ে অনশন করছেন তারা। ইতিমধ্যে অনশনের প্রায় ৭২ ঘণ্টা পার হয়ে গেছে। হাসপাতালে ভর্তি থাকা সত্ত্বেও কেউ এখন পর্যন্ত অনশন ভাঙ্গেনি।
শনিবার (২২ জানুয়ারি) বিকাল তিনটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর থেকে কাফনের কাপড় পড়ে মৌন মিছিল শুরু করে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গা প্রদক্ষিণ করে আবার একই স্থানে এসে শেষ করে।
এসময় শিক্ষার্থীরা বলেন, 'আমরা কাফনের কাপড় এখন প্রতিকী গায়ে জড়ালেও অল্প সময়ের মধ্যে তা আমাদের অনশনরত শিক্ষার্থীদের গায়ে জড়াবে। আপনারা আমাদের দাবি মেনে নিন। ২৪টা প্রাণের চেয়ে একটা চেয়ারে মূল্য বেশি না। আপনি পদত্যাগ করুন।
স্বৈরাচার ভিসির জন্য যদি মরতে হয়, তাহলে শুধু ২৪জন কেনো আমরা সবাই মরতে রাজি। আমরা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন ছাড়বো না। এই স্বৈরাচারী ভিসির পদত্যাগের জন্য আমরা জীবন দিতে প্রস্তুত'।
শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, 'বিশ্ব বেহায়ারা যেমন গদি আকড়ে ধরে রাখতে পারেনি, তেমনি তিনিও পারবেন না। প্রয়োজনে আমরা লাশ হবো তবুও তার পতন ঘটাবো'।
উল্লেখ্য গত বুধবার দুপুর তিনটা থেকে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে অনশনে বসে ২৪ শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে কিলো রোডে অবস্থান নিয়ে অনশন করছেন তারা। ইতিমধ্যে অনশনের প্রায় ৭২ ঘণ্টা পার হয়ে গেছে। হাসপাতালে ভর্তি থাকা সত্ত্বেও কেউ এখন পর্যন্ত অনশন ভাঙ্গেনি।