"স্বচ্ছ বাউল সঙ্গীত এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ" এ শ্লোগানে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায় বাউল কল্যাণ ফেডারেশনের কমিটি বিলুপ্ত ও আহবায়ক কমিটি গঠন এবং ফরম গ্রহণ উপলক্ষে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত ১১ই জানুয়ারী বুধবার রাতে চুনারুঘাট পৌরসভার (পীরের বাজার) নতুন বাজারে চুনারুঘাট বাউল কল্যাণ ফেডারেশনের আয়োজনে সভাটি শুরু করা হয়।
সভাটি এমরান হোসেন স্বপন সাঁই ও আক্কাস দেওয়ানের পরিচালনায় আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও সাবেক বাউল কল্যাণ ফেডারেশনে সভাপতি মমিন গাজী দরবার শরীফের খাদেম সৈয়দ বজলুর রশিদ।
উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চুনারুঘাট পৌরসভার সাবেক মেয়র মোঃ নাজিম উদ্দীন সামছু।
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ১০ নং মিরাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মানিক সরকার, জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ আইয়ুব আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান চৌধুরী সোহেব, চুনারুঘাট প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ জামাল হোসেন লিটন, উপজেলা বাউল কল্যাণ ফেডারেশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা তাঁতীলীগের সভাপতি মোঃ কবির মিয়া খন্দকার, উপজেলা তাঁতীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট মোঃ ফজল মিয়া, গাজীপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জহিরুল ইসলাম উস্তার ও আহম্মদাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোঃ আব্দুল হাই প্রিন্স প্রমূখ।
উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চুনারুঘাট পৌরসভার সাবেক মেয়র মোঃ নাজিম উদ্দীন সামছু।
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ১০ নং মিরাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ মানিক সরকার, জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ আইয়ুব আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান চৌধুরী সোহেব, চুনারুঘাট প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ জামাল হোসেন লিটন, উপজেলা বাউল কল্যাণ ফেডারেশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা তাঁতীলীগের সভাপতি মোঃ কবির মিয়া খন্দকার, উপজেলা তাঁতীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট মোঃ ফজল মিয়া, গাজীপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জহিরুল ইসলাম উস্তার ও আহম্মদাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোঃ আব্দুল হাই প্রিন্স প্রমূখ।
সভায় বক্তারা বলেন, হারিয়ে যাওয়া বাউল শিল্পকে শুদ্ধ গান চর্চার মাধ্যমে পূনরায় ফিরিয়ে আনতে হবে এবং বাউলের নাম করে কোন প্রকার অশালীন আচরন করা যাবে না। আমরাও চাই বাউল শিল্পের শিল্পীরা বেঁচে থাকুক গান পরিবেশনের মাধ্যমে। হারিয়ে যাওয়া বাউল গান পুনরুজ্জীবিত করার জন্য এমন উদ্যোগ অত্যন্ত জরুরী।
সভাশেষে বাউল কল্যাণ ফেডারেশনের নির্ধারিত ফরম বিতরণ করা হয়। এবং আগামী ৩ দিনের ভিতরে তা জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।