উত্তরাঞ্চলের জেলা ঠাকুরগাঁও। হিমালয়ের পাশ্ববর্তী জেলা হওয়ার শীতের প্রকোপটা বেশী থাকে। নতুন বছরের শুরুতে হাড় কাঁপানো শীতে জনজীবনে দুর্ভোগে সৃষ্টি হয়েছে। ভোর রাত থেকে শুরু করে বৃষ্টি ন্যায় শীত আর শৈত্যপ্রবাহের হিম বাতাসে শীতল হয়ে উঠে মানুষের শরীর। তীব্র শীতে এতিম, অসহায় ও দুঃস্থ মানুষের মাঝে দফায় দফায় শীতবস্ত্র বিতরণ করে যাচ্ছেন ঠাকুরগাঁও উপজেলা প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার রাত সাড়ে আট টায় সদর উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের সাড়ালি নুরানাী হাফেজিয়া ও এতিমখানা মাদরাসায় ২০ জন এতিম শিশুর মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মোঃ শামসুজ্জামান। এর আগে তিনি রাস্তার পাশের অসহায় শিশু সহ ছিন্নমূল মানুষের মাঝে প্রায় ১৫০টি কম্বল বিতরণ করেন।
কম্বল পেয়ে খুশি হয়ে শিশু আবদুল্লাহ বলেন, আমার মা বা নেই। ছোটবেলা থেকে মাদরাসায় আছি শুধুমাত্র একটা কম্বল দিয়ে শীতের রাত কাটাতে হয়। খুব ঠান্ডা লাগে আমার। আজকে স্যার একটা মোটা কম্বল দিল আমি অনেক খুশি হয়েছি।
মাদরাসার মুহতামিম হেলাল উদ্দিন বলেন, আমাদের মাদরাসায় যারা পড়াশোনা করে তারা সকলে এতিম। তাদের কারও বাবা মা নেই। আমরা চেষ্টা করছি তাদের সকল চাহিদা পূরণ করে ইসলামী শিক্ষা দেওয়ার। শীত অনেক বেশী আর ওদের সব সময় অযু অবস্থায় থাকতে হয়। ইউএনও মহোদয় আজকে সহযোগীতা করলেন ইনশাআল্লাহ আমাদের ছেলেদের কিছুটা হলেও ঠান্ডা টা লাঘব হবে
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মোঃ শামসুজ্জামান বলেন, তীব্র শীতে জন জীবনে বিপর্যয়ের মধ্যে দিনাতিপাত করছে। সমাজের অসহায়, এতিম ও ছিন্নমূল মানুষের জন্য অনেকটা কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে শীতের এই দাপট। আমরা প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি সমাজের শীতার্ত মানুষের সহযোগিতা করার। সেই ধারবাহিকতায় আজকে মাদরাসার এতিম শিশুদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের মাঝে আমাদের এই কর্মসূচি অব্যহত থাকবে।
আজ মঙ্গলবার রাত সাড়ে আট টায় সদর উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের সাড়ালি নুরানাী হাফেজিয়া ও এতিমখানা মাদরাসায় ২০ জন এতিম শিশুর মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মোঃ শামসুজ্জামান। এর আগে তিনি রাস্তার পাশের অসহায় শিশু সহ ছিন্নমূল মানুষের মাঝে প্রায় ১৫০টি কম্বল বিতরণ করেন।
কম্বল পেয়ে খুশি হয়ে শিশু আবদুল্লাহ বলেন, আমার মা বা নেই। ছোটবেলা থেকে মাদরাসায় আছি শুধুমাত্র একটা কম্বল দিয়ে শীতের রাত কাটাতে হয়। খুব ঠান্ডা লাগে আমার। আজকে স্যার একটা মোটা কম্বল দিল আমি অনেক খুশি হয়েছি।
মাদরাসার মুহতামিম হেলাল উদ্দিন বলেন, আমাদের মাদরাসায় যারা পড়াশোনা করে তারা সকলে এতিম। তাদের কারও বাবা মা নেই। আমরা চেষ্টা করছি তাদের সকল চাহিদা পূরণ করে ইসলামী শিক্ষা দেওয়ার। শীত অনেক বেশী আর ওদের সব সময় অযু অবস্থায় থাকতে হয়। ইউএনও মহোদয় আজকে সহযোগীতা করলেন ইনশাআল্লাহ আমাদের ছেলেদের কিছুটা হলেও ঠান্ডা টা লাঘব হবে
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মোঃ শামসুজ্জামান বলেন, তীব্র শীতে জন জীবনে বিপর্যয়ের মধ্যে দিনাতিপাত করছে। সমাজের অসহায়, এতিম ও ছিন্নমূল মানুষের জন্য অনেকটা কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে শীতের এই দাপট। আমরা প্রতিনিয়ত চেষ্টা করে যাচ্ছি সমাজের শীতার্ত মানুষের সহযোগিতা করার। সেই ধারবাহিকতায় আজকে মাদরাসার এতিম শিশুদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের মাঝে আমাদের এই কর্মসূচি অব্যহত থাকবে।