ঢাকা, বুধবার ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ই অগ্রহায়ণ ১৪৩১

ডেঙ্গুতে একদিনে ৪ জনের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক : | প্রকাশের সময় : বুধবার ৩০ নভেম্বর ২০২২ ০৬:০২:০০ অপরাহ্ন | জাতীয়

এক দিনে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪২৬ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন ১ হাজার ৮০৩ জন। ডেঙ্গু-আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে প্রাণ গেছে ২৫৪ জনের। বুধবার (৩০ নভেম্বর) সারা দেশের পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের নিয়মিত ডেঙ্গু বিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডেঙ্গু-আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় ঢাকার হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন ২৩৯ জন। আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৮৭ জন।

 

বর্তমানে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন ১ হাজার ৪৮ জন। আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি আছেন ৭৫৫ জন।

 

এ বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ পর্যন্ত ডেঙ্গু-আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৫৪ হাজার ৯২৪ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৫২ হাজার ৬৬১ জন।

শিক্ষায় তথ্য-প্রযুক্তির অবারিত সুযোগ কাজে লাগানো হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব

 

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেছেন, শিক্ষায় তথ্য-প্রযুক্তির অবারিত সুযোগ কজে লাগিয়ে সু-সমন্বিত, আকর্ষণীয় ও কার্যকর শিখন পদ্ধতি প্রবর্তন করা হবে।

 

বুধবার (৩০ নভেম্বর) ঢাকা পিটিআই অডিটোরিয়ামে ‘প্রগ্রেস শেয়ারিং অব সিএসএসআর প্রজেক্ট অ্যান্ড ইনাওগুরেশন সিরিমনি অব প্রিন্টেড লার্নিং প্যাকেজ’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

 

গণশিক্ষা সচিব বলেন, তথ্য-প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে এর অবাধ ও ব্যাপক ব্যবহারের সুযোগ নিয়ে অভিজ্ঞ ও দক্ষ শিক্ষকদের ক্লাস ও বিষয়ভিত্তিক মানসম্পন্ন কনটেন্ট রেডিও-টেলিভিশন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সারা দেশে শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছাতে পারলে একদিকে শিশুরা যেমন একটি বিষয় সহজে অনুধাবন করতে সক্ষম হবে, অন্যদিকে প্রযুক্তির ছোঁয়ায় পাঠদানে শহর ও গ্রামের ব্যবধান কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।

 

তিনি আরও বলেন, ২০২০ সালে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণে যখন অন্যসব কিছুর মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় সে সময় শিক্ষার্থীদের শিখন ঘাটতি দূর করতে ইউনিসেফের সহযোগিতায় এ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। ১২৮ কোটি টাকার এ প্রকল্পে শিক্ষকদের সাহায্যে বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক মানসম্পন্ন কনটেন্ট তৈরি করা হয়। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে সম্প্রচার করা হয়, যা অব্যাহত আছে। এছাড়াও সংক্ষিপ্ত পরিসরে বিভিন্ন পাঠ্যবই মুদ্রণ ও বিতরণ করা হয়।

 

অনুষ্ঠানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রুহুল আমিন, মাধ্যমিক ও উচ্চ-মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক ড. প্রবীর কুমার ভট্টাচার্য, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক দীলিপ কুমার বণিক ও সৈয়দ মামুনুল আলম, প্রকল্প পরিচালক ড. নুরুল আমিন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।