সিলেটের দক্ষিণ সুরমার সমাজ কল্যাণ সমিতির সভাপতি ফারুক আহমদ, সিনিয়র সহসভাপতি এম আহমদ আলী ও সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি দক্ষিণ সুরমার ১০টি ইউনিয়নসহ সিলেট সিটি কর্পোরেশনের দক্ষিণ সুরমা এলাকাকে বন্যা দুর্গত এলাকা ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন।
তারা এক বিবৃতিতে বলেন- সিলেট-৩ নির্বাচনী এলাকার দক্ষিণ সুরমার ১০টি ইউনিয়ন এবং সিলেট সিটি কর্পোরেশনের বর্ধিত এলাকাসহ সিলেট-১ আসনের ব্যাপক এলাকার মানুষ বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় বন্যায় প্লাবিত।
নগরীর দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দি ১ নম্বর রোডে বিদ্যুৎ বিভাগ এর বিক্রয় ও বিতরণ ৩ কেন্দ্রে সুরমা নদীর বন্যার পানি ঢোকায় গুটা এলাকায় গত মঙ্গলবার সকাল থেকে বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে । ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ব্যবসায়ী ,বাসা-বাড়ির লোকজন, সাধারণ মানুষ, মসজিদ,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মাদ্রাসার বাসিন্দাদের। বিদ্যুৎ বিভাগ সিলেট-৩ এর আওতায় টেকনিক্যাল রোড,বরইকান্দি, মোল্লারগাও, নিয়ামতপুর, সুনামপুর, স্টেশন রোড, বঙ্গবীর রোড ,ঝালোপাড়া রোড ,চাঁদনীঘাট রোড,বাস-টার্মিনাল রোড, কদমতলী, মোমিনখলা, শিববাড়ী, চান্দাই, জইনপুর, ঝালোপাড়া, খোজারখলা, ভার্থখলা, লাউয়াই, পিরোজপুর, হুমায়ুন রশীদ চত্বর, চন্ডিপুল, সিলেট রেলওয়ে স্টেশন, বাস-টার্মিনাল, বদিকোণাসহ আশেপাশে অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ নেই।
বিদ্যুৎ না থাকার কারণে হোটেল,রেস্তোরায়, বাসা বাড়ির ফ্রিজে থাকা মাছ-মাংস, তরি-তরকারি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ না থাকায় খাবার পানি, অজুর পানি, রান্নার কাজ ব্যাহত হচ্ছে।
তারা এক বিবৃতিতে বলেন- সিলেট-৩ নির্বাচনী এলাকার দক্ষিণ সুরমার ১০টি ইউনিয়ন এবং সিলেট সিটি কর্পোরেশনের বর্ধিত এলাকাসহ সিলেট-১ আসনের ব্যাপক এলাকার মানুষ বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় বন্যায় প্লাবিত।
নগরীর দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দি ১ নম্বর রোডে বিদ্যুৎ বিভাগ এর বিক্রয় ও বিতরণ ৩ কেন্দ্রে সুরমা নদীর বন্যার পানি ঢোকায় গুটা এলাকায় গত মঙ্গলবার সকাল থেকে বিদ্যুৎবিহীন রয়েছে । ফলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ব্যবসায়ী ,বাসা-বাড়ির লোকজন, সাধারণ মানুষ, মসজিদ,শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মাদ্রাসার বাসিন্দাদের। বিদ্যুৎ বিভাগ সিলেট-৩ এর আওতায় টেকনিক্যাল রোড,বরইকান্দি, মোল্লারগাও, নিয়ামতপুর, সুনামপুর, স্টেশন রোড, বঙ্গবীর রোড ,ঝালোপাড়া রোড ,চাঁদনীঘাট রোড,বাস-টার্মিনাল রোড, কদমতলী, মোমিনখলা, শিববাড়ী, চান্দাই, জইনপুর, ঝালোপাড়া, খোজারখলা, ভার্থখলা, লাউয়াই, পিরোজপুর, হুমায়ুন রশীদ চত্বর, চন্ডিপুল, সিলেট রেলওয়ে স্টেশন, বাস-টার্মিনাল, বদিকোণাসহ আশেপাশে অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ নেই।
বিদ্যুৎ না থাকার কারণে হোটেল,রেস্তোরায়, বাসা বাড়ির ফ্রিজে থাকা মাছ-মাংস, তরি-তরকারি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ না থাকায় খাবার পানি, অজুর পানি, রান্নার কাজ ব্যাহত হচ্ছে।