চিত্রশিল্পী এসএম সুলতানের জন্মশতবর্ষ নড়াইলে পলিত হয়েছে। এ উপলক্ষে এসএম সুলতান ফাউন্ডেশন ও জেলা প্রশাসনের আয়োজনে শনিবার (১০ আগস্ট) সকালে শিল্পীর সমাধিতে বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পণ, জিয়ারত, দোয়া মাহফিল ও কোরআন খতম অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন-অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইটিসি) আরাফাত হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর জেলা কমান্ড্যান্ট বিকাশ চন্দ্র দাস, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিসান আলী, এসএম সুলতান বেঙ্গল চারুকলা মহাবিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সুর্বনা রায়, নড়াইল প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট আলমগীর সিদ্দিকী, সুলতান ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য সুলতান মাহমুদ, চিত্রশিল্পী বলদেব অধিকারী, এসএম সুলতান স্মৃতি সংগ্রহশালার কিউরেটর তন্দ্রা মুখার্জি, শেখ হানিফ, বিমানেষ চন্দ্র বিশ্বাসসহ অনেকে।
বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান ১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট নড়াইলের মাছিমদিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম-শেখ মোহাম্মদ সুলতান। নড়াইলবাসীর কাছে ‘লাল মিয়া’ হিসেবে সমধিক পরিচিত তিনি। যার রঙ তুলিতে দারিদ্র-ক্লিষ্ট ও খেটে খাওয়া মানুষগুলো হয়েছেন পেশিবহুল। শ্রমজীবী মানুষগুলো হয়েছেন শক্তিশালী ও দৃঢ় মনোবলের অধিকারী।
এদিকে, এ বছর (২০২৪) বর্ণাঢ্য আয়োজনে সুলতানের জন্মশতবর্ষ পালনে সুলতানপ্রেমীরা নড়াইলে ব্যাপক প্রস্তুতি নিলেও দেশে চলমান পরিস্থিতির কারণে তা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক ও এস এম সুলতান ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোহাম্মাদ আশফাকুল হক চৌধুরী।
এস এম সুলতান চিত্রশিল্পের মূল্যায়ন হিসেবে ১৯৮২ সালে পেয়েছেন একুশে পদক, ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা পদক, ১৯৮৪ সালে রেসিডেন্ট আর্টিস্ট স্বীকৃতি, ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ সম্মাননাসহ ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ম্যান অব দ্য ইয়ার’, নিউইয়র্কের বায়োগ্রাফিক্যাল সেন্টার থেকে ‘ম্যান অব অ্যাচিভমেন্ট’ এবং এশিয়া উইক পত্রিকা থেকে ‘ম্যান অব এশিয়া’ পুরস্কারসহ বিভিন্ন সম্মাননা পেয়েছেন।
অসুস্থ অবস্থায় ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন সুলতান। বরেণ্য শিল্পীকে সংগ্রহশালা চত্বরে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন-অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইটিসি) আরাফাত হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর জেলা কমান্ড্যান্ট বিকাশ চন্দ্র দাস, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিসান আলী, এসএম সুলতান বেঙ্গল চারুকলা মহাবিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সুর্বনা রায়, নড়াইল প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট আলমগীর সিদ্দিকী, সুলতান ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য সুলতান মাহমুদ, চিত্রশিল্পী বলদেব অধিকারী, এসএম সুলতান স্মৃতি সংগ্রহশালার কিউরেটর তন্দ্রা মুখার্জি, শেখ হানিফ, বিমানেষ চন্দ্র বিশ্বাসসহ অনেকে।
বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান ১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট নড়াইলের মাছিমদিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম-শেখ মোহাম্মদ সুলতান। নড়াইলবাসীর কাছে ‘লাল মিয়া’ হিসেবে সমধিক পরিচিত তিনি। যার রঙ তুলিতে দারিদ্র-ক্লিষ্ট ও খেটে খাওয়া মানুষগুলো হয়েছেন পেশিবহুল। শ্রমজীবী মানুষগুলো হয়েছেন শক্তিশালী ও দৃঢ় মনোবলের অধিকারী।
এদিকে, এ বছর (২০২৪) বর্ণাঢ্য আয়োজনে সুলতানের জন্মশতবর্ষ পালনে সুলতানপ্রেমীরা নড়াইলে ব্যাপক প্রস্তুতি নিলেও দেশে চলমান পরিস্থিতির কারণে তা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক ও এস এম সুলতান ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোহাম্মাদ আশফাকুল হক চৌধুরী।
এস এম সুলতান চিত্রশিল্পের মূল্যায়ন হিসেবে ১৯৮২ সালে পেয়েছেন একুশে পদক, ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা পদক, ১৯৮৪ সালে রেসিডেন্ট আর্টিস্ট স্বীকৃতি, ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদ সম্মাননাসহ ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ম্যান অব দ্য ইয়ার’, নিউইয়র্কের বায়োগ্রাফিক্যাল সেন্টার থেকে ‘ম্যান অব অ্যাচিভমেন্ট’ এবং এশিয়া উইক পত্রিকা থেকে ‘ম্যান অব এশিয়া’ পুরস্কারসহ বিভিন্ন সম্মাননা পেয়েছেন।
অসুস্থ অবস্থায় ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন সুলতান। বরেণ্য শিল্পীকে সংগ্রহশালা চত্বরে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।