নড়াইলে খাদ্যের গুণগত মান পরীক্ষায় ভ্রাম্যমাণ নিরাপদ খাদ্য পরীক্ষাগারের উদ্বোধন করা হয়েছে। রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগারটির উদ্বোধন করেন-স্থানীয় সরকার শাখার উপ-পরিচালক জুলিয়া সুকায়না। ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে ৩২টি আধুনিক যন্ত্রপাতির সংযোজনে পরীক্ষাগারটি স্থাপন করেছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন-অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শাশ্বতী শীল, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর জেলা কমান্ড্যান্ট বিকাশ চন্দ্র দাস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এম এম আরাফাত হোসেন, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিসান আলী, নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা আদ্দা আন সিনা, নমুনা সংগ্রহ সহকারী রাজিব হোসেন, ল্যাব টেকনিশিয়ান জুরাইজ হোসেন, ল্যাব সহকারী আবুল হাসনাত, খাদ্য পরিদর্শক মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান খান লিপুসহ অনেকে।
উদ্বোধনী দিনে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা করে খাবারে ক্ষতিকর উপাদান পাওয়া যায়। প্রাথমিক ভাবে তাদের সর্তক করে নোটিশ দেয়া হয়েছে। পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা আদ্দা আন সিনা বলেন, ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগারে ‘র্যাপিড টেস্টকিট’ ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্যে ভেজালের তাৎক্ষণিক ফলাফল পাওয়া যাবে। এতে নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা পাবেন ভোক্তারা। এছাড়া ব্যবসায়ীদের ভোগান্তি কমবে। আইনগত ব্যবস্থা সহজ হবে। এ পরীক্ষাগারে দুধে ডিটারজেন্ট, স্টার্ট ও ইউরিয়ার উপস্থিতি, ঘি-তে ‘বনস্পতি বা হাউড্রোজিনেটেড এডিবল ফ্যাটের’ উপস্থিতি জানা যাবে। হলুদের গুড়ায় লেড ক্রোমেট, মরিচের গুড়ায় ইটের গুড়া, গোল মরিচে পেঁপে বীজ মিশ্রণ নারকেল তেলে ভেজাল, শাকসবজি, ফল-মূলে রং ও কীটনাশকের উপস্থিতি, মধুতে চিনির মিশ্রণ, পাউরুটিতে ক্ষতিকর পটাশিয়াম ব্রোমেটের উপস্থিতি, খাবারে অনুমোদিত কৃত্রিম রং ও ক্ষতিকর ভারি ধাতুর উপস্থিতিসহ আরও অনেক পরীক্ষার ফলাফল তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যাবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন-অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শাশ্বতী শীল, বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর জেলা কমান্ড্যান্ট বিকাশ চন্দ্র দাস, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এম এম আরাফাত হোসেন, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিসান আলী, নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা আদ্দা আন সিনা, নমুনা সংগ্রহ সহকারী রাজিব হোসেন, ল্যাব টেকনিশিয়ান জুরাইজ হোসেন, ল্যাব সহকারী আবুল হাসনাত, খাদ্য পরিদর্শক মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান খান লিপুসহ অনেকে।
উদ্বোধনী দিনে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা করে খাবারে ক্ষতিকর উপাদান পাওয়া যায়। প্রাথমিক ভাবে তাদের সর্তক করে নোটিশ দেয়া হয়েছে। পরবর্তীতে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
জেলা নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা আদ্দা আন সিনা বলেন, ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগারে ‘র্যাপিড টেস্টকিট’ ব্যবহারের মাধ্যমে খাদ্যে ভেজালের তাৎক্ষণিক ফলাফল পাওয়া যাবে। এতে নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা পাবেন ভোক্তারা। এছাড়া ব্যবসায়ীদের ভোগান্তি কমবে। আইনগত ব্যবস্থা সহজ হবে। এ পরীক্ষাগারে দুধে ডিটারজেন্ট, স্টার্ট ও ইউরিয়ার উপস্থিতি, ঘি-তে ‘বনস্পতি বা হাউড্রোজিনেটেড এডিবল ফ্যাটের’ উপস্থিতি জানা যাবে। হলুদের গুড়ায় লেড ক্রোমেট, মরিচের গুড়ায় ইটের গুড়া, গোল মরিচে পেঁপে বীজ মিশ্রণ নারকেল তেলে ভেজাল, শাকসবজি, ফল-মূলে রং ও কীটনাশকের উপস্থিতি, মধুতে চিনির মিশ্রণ, পাউরুটিতে ক্ষতিকর পটাশিয়াম ব্রোমেটের উপস্থিতি, খাবারে অনুমোদিত কৃত্রিম রং ও ক্ষতিকর ভারি ধাতুর উপস্থিতিসহ আরও অনেক পরীক্ষার ফলাফল তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যাবে।