ঢাকা, সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ৩রা অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শান্তিগঞ্জে শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট বিতরণ সম্পন্ন

কাজী জমিরুল ইসলাম মমতাজ, সুনামগঞ্জ | প্রকাশের সময় : শনিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ১১:৪৫:০০ পূর্বাহ্ন | সিলেট প্রতিদিন

 

 
 
বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত গভ: রেজিস্ট্রেশন নং-এস ৮০২৬(৪৭)/০৮ ওয়ার্ল্ড আইটি ফাউন্ডেশন দ্বারা পরিচালিত সুনামগঞ্জ জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার কম্পিউটার শিক্ষার বাতিঘর ‘লাইফ স্কিল কম্পিউটার একাডেমি'র ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সায়েন্স ও প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্সের (৩৫ তম ব্যাচের) শিক্ষার্থীদের মধ্যে সার্টিফিকেট বিতরণ সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারী) বিকাল ৩টায় শান্তিগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে’র সেমনিার কক্ষে ‘লাইফ স্কিল কম্পিউটার একাডেমি’র আয়োজনে প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সোহেল তালুকদারের সভাপতিত্বে, সার্টিফিকেট বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, শান্তিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী মো. জমিরুল ইসলাম মমতাজ, শান্তিগঞ্জ এফআইভিডিবি’র সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মহসিন হাবিব জেমস্, শান্তিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক হোসাইন আহমেদ। পরে অতিথিবৃন্দরা লাইফ স্কিল কম্পিউটার একাডেমি’র প্রায় অর্ধ শতাধিক শিক্ষার্থীদের হাতে সার্টিফিকেট বিতরণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ‘লাইফ স্কিল কম্পিউটার একাডেমি’র প্রশিক্ষক মেরাজুর রহমান আকাশ, লাইফ স্কিল কমম্পিউটার একাডেমির শিক্ষার্থী তামান্না আক্তার, হাফিজা বেগম, খাদিজা বেগম, নাবিলা আক্তার মান্নী, জাহেরা বেগম, ওলিউর রহমান, রকিবুল হাসান, আল মুইজ রাফি, শুভ দেবনাথ, প্রসেনজিৎ পাল, মুরছালিন মিয়া, মোছাদ্দিক আহমেদ, হোসাইন আহমেদ, দিদার আহমেদ সহ প্রমুখ। সভাপতির বক্তব্যে ‘লাইফ স্কিল কম্পিউটার একাডেমি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সোহেল তালুকদার বলেন, ২০০৮ সালের ২৪ অক্টোবর সর্ব প্রথম শান্তিগঞ্জ উপজেলায় কম্পিউটার শিক্ষার প্রসারে প্রশিক্ষণ একাডেমি স্থাপন করি। প্রথম থেকেই ব্যাপক ভাবে এই অঞ্চলের শিক্ষিত বেকার যুব সমাজকে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারে উদ্ভোদ্ধ করতে থাকি। আমার প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার পর থেকে শিক্ষিত বেকার যুব সমাজ ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী-শিক্ষক সহ হাজারো প্রশিক্ষর্থীদের মধ্যে তথ্য প্রযুক্তির শিক্ষা দিতে পেরেছি। অনেকেই আজ আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে সরকারি-বেসরকারি চাকরিতে প্রবেশ করে সফল হয়েছেন, সুনামের সাথে কাজ করছেন। তিনি জানান, লেখা পড়ার পাশা-পাশি সকল শিক্ষার্থীর উচিৎ নিজেদের স্কিল ডেভেলপ করা। প্রত্যেকের স্কিল ডেভেলপ করতে আমাদের যে কোন একটি কোর্সই যতেষ্ট। অভিভাবকদের উচিৎ ছেলে-মেয়েকে জেনারেল শিক্ষার পাশা-পাশি কর্মমূখী শিক্ষা নিশ্চিৎ করা। আমার একটাই স্বপ্ন এই এলাকার সন্তান হিসাবে এলাকার প্রতিটি মানুষকে কম্পিউটার শিক্ষা দিয়ে কর্মমূখী করে গড়ে তুলা।