উপাচার্যের পদত্যাগে দাবিতে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ও তথ্যচিত্র প্রদর্শন করেছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
শনিবার (২২ জানুয়ারি) রাত পৌনে ৯টা বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে মোমবাতি প্রজ্বলন করেন শিক্ষার্থীরা। মোমবাতি প্রজ্বলনের সাথে সাথে তারা প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর উদ্দেশ্যে একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করেন। যেখানে (১৬জানুয়ারি) পুলিশের হামলার পর থেকে সব তথ্য তুলে ধরা হয়। তথ্যচিত্রে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের উপর পুলিশ নির্বিচারে লাঠিচার্জ, সাউন্ড গ্রেনেড এবং রাবার বুলেট ছুড়ছেন। তাই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণগুলো মিড়িয়ার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানান।
এদিকে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী রাজু বলেন, আমরা আমাদের সহপাঠীদের শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে এখনই অনলাইনে আলোচনায় বসতে চাই অথবা শিক্ষামন্ত্রী কোন প্রতিনিধি দল পাঠালে তাদের সাথে বসবো। আমরা আর বিলম্ব করতে চাই না। পাশাপাশি শিক্ষকদেরকে তাদের আন্দোলনের সাথে একাত্মতা পোষণ করার জন্য আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, এই আন্দোলন শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের এখানে অন্য কেউ ইন্ধন দিচ্ছ না। তাছাড়া আমাদের দাবিকে পুরো বাংলাদেশের মানুষের দাবি হয়ে দাড়িয়েছে। তাই অবিলম্বে আমরা এ ভিসির পদত্যাগ চাই। আমাদের আন্দোলনকে অনেকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য ব্যবহার করার চেষ্টা করছে।
এসময় অনশনরত শিক্ষার্থীদের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানিয়ে নওরিন বলেন, আমাদের ১৬ জন অনশনরত শিক্ষার্থী মেডিকেলে ভর্তি আছেন। তাদের অবস্থা খুবই শোচনীয়। তাদের কয়দিনে যে অবস্থা হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে কয়েক মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তিনি বলেন, অনশনরত অনেক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেছেন, আমরা আমাদের ছেলে।মেয়েদেরকে এই শিক্ষা দেইনি যে তারা অন্যায়ের কাছে মাথানত করবেন।
এছাড়া শনিবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে গোলচত্বরে কাপন পরে মৌন মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে জড়ো হয়। পরে রাত সাড়ে ৭টা এক সংবাদ সম্মেলনে গণঅনশনের ঘোষণা দেন
জানা যায়, বুধবার (১৯ জানুয়ারি) বেলা ৩টা থেকে অনশন কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এতে ২৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৬ জনে অসুস্থ হয়ে মেডিকেলে ভর্তি হয়েছেন। কয়েকজন অবস্থা আশঙ্কা জনক বলে ডাক্তাররা নিশ্চিত করেন।
শনিবার (২২ জানুয়ারি) রাত পৌনে ৯টা বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে মোমবাতি প্রজ্বলন করেন শিক্ষার্থীরা। মোমবাতি প্রজ্বলনের সাথে সাথে তারা প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর উদ্দেশ্যে একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করেন। যেখানে (১৬জানুয়ারি) পুলিশের হামলার পর থেকে সব তথ্য তুলে ধরা হয়। তথ্যচিত্রে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের উপর পুলিশ নির্বিচারে লাঠিচার্জ, সাউন্ড গ্রেনেড এবং রাবার বুলেট ছুড়ছেন। তাই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণগুলো মিড়িয়ার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানান।
এদিকে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী রাজু বলেন, আমরা আমাদের সহপাঠীদের শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে এখনই অনলাইনে আলোচনায় বসতে চাই অথবা শিক্ষামন্ত্রী কোন প্রতিনিধি দল পাঠালে তাদের সাথে বসবো। আমরা আর বিলম্ব করতে চাই না। পাশাপাশি শিক্ষকদেরকে তাদের আন্দোলনের সাথে একাত্মতা পোষণ করার জন্য আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, এই আন্দোলন শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের এখানে অন্য কেউ ইন্ধন দিচ্ছ না। তাছাড়া আমাদের দাবিকে পুরো বাংলাদেশের মানুষের দাবি হয়ে দাড়িয়েছে। তাই অবিলম্বে আমরা এ ভিসির পদত্যাগ চাই। আমাদের আন্দোলনকে অনেকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য ব্যবহার করার চেষ্টা করছে।
এসময় অনশনরত শিক্ষার্থীদের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানিয়ে নওরিন বলেন, আমাদের ১৬ জন অনশনরত শিক্ষার্থী মেডিকেলে ভর্তি আছেন। তাদের অবস্থা খুবই শোচনীয়। তাদের কয়দিনে যে অবস্থা হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে কয়েক মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তিনি বলেন, অনশনরত অনেক শিক্ষার্থীর অভিভাবক বলেছেন, আমরা আমাদের ছেলে।মেয়েদেরকে এই শিক্ষা দেইনি যে তারা অন্যায়ের কাছে মাথানত করবেন।
এছাড়া শনিবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে গোলচত্বরে কাপন পরে মৌন মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে জড়ো হয়। পরে রাত সাড়ে ৭টা এক সংবাদ সম্মেলনে গণঅনশনের ঘোষণা দেন
জানা যায়, বুধবার (১৯ জানুয়ারি) বেলা ৩টা থেকে অনশন কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এতে ২৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৬ জনে অসুস্থ হয়ে মেডিকেলে ভর্তি হয়েছেন। কয়েকজন অবস্থা আশঙ্কা জনক বলে ডাক্তাররা নিশ্চিত করেন।