নড়াইলের কালিয়া উপজেলার রঘুনাথপুর দক্ষিণপাড়ার কলেজ শিক্ষার্থী নাসিম শেখকে (২৪) হত্যার অভিযোগে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এলাকাবাসীর আয়োজনে আজ দুপুরে রঘুনাথপুর বাজারে এসব কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। নাসিম রঘুনাথপুর দক্ষিণপাড়ার শহিদুল শেখের ছেলে এবং নড়াইল সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
নাসিমের পরিবারসহ এলাকাবাসী জানান, গত ৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় চাঁদপুর রহমানিয়া মাদরাসায় কোরআন শিক্ষা গ্রহণ করে নাসিম ওই মাদরাসার শিক্ষক রঘুনাথপুর গ্রামের আব্দুল্লাহ বিশ্বাসকে সাথে নিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রঘুনাঘাপুর দক্ষিণপাড়ার তানজার শেখের বাড়ির উত্তর পাশে পৌছালে পূর্বশত্রুতার জের ১০ থেকে ১৫জন ধারালো অস্ত্র, রড, হাতুড়ি ও বাঁশের লাঠিসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে নাসিমের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। গতিরোধের কারণ জানতে চায়লে নাসিম ও তার সঙ্গী আব্দুল্লাহ বিশ্বাসের সাথে প্রতিপক্ষের বাকবিতন্ডা হয়। এ সময় আব্দুল্লাহ বিশ্বাস মোটরসাইকেল থেকে নেমে পাশে দাঁড়ান।
এরপর চাঁদপুর গ্রামের লিটন শেখ হুকুম দেয় নাসিমকে হত্যার করতে। এ কথা শুনে চয়ন মোল্যা নাসিমকে হত্যার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার মাথার বাম পাশে কোপ দিয়ে রক্তাক্ত করে। এছাড়া কাইয়ূম সরদার, হাসান মোল্যা, হাসান সরদার, নয়ন মোল্যা, নূর নবী শেখ, মুস্তাফিজ শেখ, লিটন মোল্যা, রকিবুল মোল্যাসহ এজাহারভুক্তরা ধারালো অস্ত্র, রড, হাতুড়ি ও বাঁশের লাঠিসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে নাসিমকে কুপিয়ে ও পিিিটয়ে হত্যা করে। নাসিমকে নড়াইল জেলা হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এদের সাথে নাসিমের পরিবারের পূর্বশত্রুতা ও সামাজিক বিরোধ থাকায় তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তার (নাসিম) মা তানিয়া সুলতানা জোনাকী।
এদিকে, নাসিমের সঙ্গী আব্দুল্লাহ বিশ্বাস ঠেকাতে গেলে তাকেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাম পায়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। এছাড়া লোহার রড ও হাতুড়ি দিয়ে আব্দুল্লাহ বিশ্বাসের শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারপিট করেছে প্রতিপক্ষরা। তাদের আত্মচিৎকারে কোবাদ হোসেন, সাইফুল শেখ, লিকু শেখসহ স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে প্রতিপক্ষরা পালিয়ে যায়।
মানববন্ধনে নাসিমের মা তানিয়া সুলতানা জোনাকী বলেন, চাঁদপুর মাদরাসা থেকে আরবি পড়ে বাড়িতে ফেরার পথে আমার ছেলেকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। আমি সন্তান হত্যার বিচার চাই। তবে পুলিশ এখনো আমাদের এজাহার (মামলা) গ্রহণ করেনি।
এ বিষয়ে কালিয়া থানার ওসি খন্দকার শামীম উদ্দিন বলেন, নাসিমের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিবেদন পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নাসিমের পরিবারসহ এলাকাবাসী জানান, গত ৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় চাঁদপুর রহমানিয়া মাদরাসায় কোরআন শিক্ষা গ্রহণ করে নাসিম ওই মাদরাসার শিক্ষক রঘুনাথপুর গ্রামের আব্দুল্লাহ বিশ্বাসকে সাথে নিয়ে মোটরসাইকেলে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রঘুনাঘাপুর দক্ষিণপাড়ার তানজার শেখের বাড়ির উত্তর পাশে পৌছালে পূর্বশত্রুতার জের ১০ থেকে ১৫জন ধারালো অস্ত্র, রড, হাতুড়ি ও বাঁশের লাঠিসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে নাসিমের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। গতিরোধের কারণ জানতে চায়লে নাসিম ও তার সঙ্গী আব্দুল্লাহ বিশ্বাসের সাথে প্রতিপক্ষের বাকবিতন্ডা হয়। এ সময় আব্দুল্লাহ বিশ্বাস মোটরসাইকেল থেকে নেমে পাশে দাঁড়ান।
এরপর চাঁদপুর গ্রামের লিটন শেখ হুকুম দেয় নাসিমকে হত্যার করতে। এ কথা শুনে চয়ন মোল্যা নাসিমকে হত্যার উদ্দেশ্যে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার মাথার বাম পাশে কোপ দিয়ে রক্তাক্ত করে। এছাড়া কাইয়ূম সরদার, হাসান মোল্যা, হাসান সরদার, নয়ন মোল্যা, নূর নবী শেখ, মুস্তাফিজ শেখ, লিটন মোল্যা, রকিবুল মোল্যাসহ এজাহারভুক্তরা ধারালো অস্ত্র, রড, হাতুড়ি ও বাঁশের লাঠিসহ বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে নাসিমকে কুপিয়ে ও পিিিটয়ে হত্যা করে। নাসিমকে নড়াইল জেলা হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এদের সাথে নাসিমের পরিবারের পূর্বশত্রুতা ও সামাজিক বিরোধ থাকায় তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তার (নাসিম) মা তানিয়া সুলতানা জোনাকী।
এদিকে, নাসিমের সঙ্গী আব্দুল্লাহ বিশ্বাস ঠেকাতে গেলে তাকেও ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাম পায়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। এছাড়া লোহার রড ও হাতুড়ি দিয়ে আব্দুল্লাহ বিশ্বাসের শরীরের বিভিন্ন স্থানে মারপিট করেছে প্রতিপক্ষরা। তাদের আত্মচিৎকারে কোবাদ হোসেন, সাইফুল শেখ, লিকু শেখসহ স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে প্রতিপক্ষরা পালিয়ে যায়।
মানববন্ধনে নাসিমের মা তানিয়া সুলতানা জোনাকী বলেন, চাঁদপুর মাদরাসা থেকে আরবি পড়ে বাড়িতে ফেরার পথে আমার ছেলেকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। আমি সন্তান হত্যার বিচার চাই। তবে পুলিশ এখনো আমাদের এজাহার (মামলা) গ্রহণ করেনি।
এ বিষয়ে কালিয়া থানার ওসি খন্দকার শামীম উদ্দিন বলেন, নাসিমের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিবেদন পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।