সৌদিপ্রবাসী বাবার ইচ্ছেপূরণে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করলো ছেলে। এ উপলক্ষে এলাকাবাসীর মাঝে ব্যাপক আনন্দ-উৎসব লক্ষ্য করা যায়। হেলিকপ্টারে বিয়ে দেখতে স্কুল-কলেজ শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ ভিড় করেন নড়াইল সদরের নূর মোহাম্মদ নগরে। বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) বিকেলে সদর উপজেলার চন্ডিবরপুর ইউনিয়নের নিধিখোলা গ্রামের সৌদিপ্রবাসী হাফেজ বাবুল আক্তারের ছেলে হাফেজ ইমরান হোসেন পাশের লোহাগড়া উপজেলা সদরের লক্ষীপাশা এলাকায় হেলিকপ্টারযোগে বিয়ে করতে যান।
হেলিকপ্টারে চড়ে বর ইমরান ও তার বাবা হাফেজ বাবুল আক্তারসহ পরিবারের চার সদস্য যান কনের বাড়িতে। লক্ষীপাশা মোল্যার মাঠে হেলিকপ্টার থেকে নেমে প্রাইভেটকারে লোহাগড়া কলেজপাড়ার একটি কমিউনিটি সেন্টারে আনুষ্ঠানিকতা শেষে আবার হেলিকপ্টারযোগে বধূ ঐশীকে নিয়ে বাড়িতে আসেন বর ইমরান হোসেন।
নড়াইল সদরের নিধিখোলা গ্রামের সৌদিপ্রবাসী হাফেজ বাবুল আক্তার ছেলে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিএসসির শিক্ষার্থী হাফেজ ইমরান হোসেনের সঙ্গে লোহাগড়ার লক্ষীপাশা নিবাসী মাওলানা তৈয়েবুর রহমানের মেয়ে ঐশীর প্রায় দুই বছর আগে বিয়ে হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) হেলিকপ্টারযোগে আনুষ্ঠানিক ভাবে কনেকে বরের বাড়িতে তুলে আনা হলো।
হেলিকপ্টারে বর ও কনের আসা-যাওয়ার জন্য এক ঘন্টায় খরচ গুণতে হয়েছে এক লাখ ৪৫ হাজার টাকা। সৌদিপ্রবাসী বাবা বাবুল আক্তারের ইচ্ছেপূরণে গ্রামাঞ্চলে এই হেলিকপ্টার বিয়ে উপলক্ষে বেশ আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
বাবুল আক্তার বলেন, প্রায় ২০ বছর সৌদিআরব আছি। এ দীর্ঘ সময়ে কর্মজীবনে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। কষ্টার্জিত টাকা উপার্জনের মাঝে ইচ্ছে ছিল-আমার বড় ছেলেকে হেলিকপ্টারে বিয়ে দিব। আনুষ্ঠানিক ভাবে আমার সেই ইচ্ছাপূরণ হলো। #
হেলিকপ্টারে চড়ে বর ইমরান ও তার বাবা হাফেজ বাবুল আক্তারসহ পরিবারের চার সদস্য যান কনের বাড়িতে। লক্ষীপাশা মোল্যার মাঠে হেলিকপ্টার থেকে নেমে প্রাইভেটকারে লোহাগড়া কলেজপাড়ার একটি কমিউনিটি সেন্টারে আনুষ্ঠানিকতা শেষে আবার হেলিকপ্টারযোগে বধূ ঐশীকে নিয়ে বাড়িতে আসেন বর ইমরান হোসেন।
নড়াইল সদরের নিধিখোলা গ্রামের সৌদিপ্রবাসী হাফেজ বাবুল আক্তার ছেলে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিএসসির শিক্ষার্থী হাফেজ ইমরান হোসেনের সঙ্গে লোহাগড়ার লক্ষীপাশা নিবাসী মাওলানা তৈয়েবুর রহমানের মেয়ে ঐশীর প্রায় দুই বছর আগে বিয়ে হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ জুলাই) হেলিকপ্টারযোগে আনুষ্ঠানিক ভাবে কনেকে বরের বাড়িতে তুলে আনা হলো।
হেলিকপ্টারে বর ও কনের আসা-যাওয়ার জন্য এক ঘন্টায় খরচ গুণতে হয়েছে এক লাখ ৪৫ হাজার টাকা। সৌদিপ্রবাসী বাবা বাবুল আক্তারের ইচ্ছেপূরণে গ্রামাঞ্চলে এই হেলিকপ্টার বিয়ে উপলক্ষে বেশ আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
বাবুল আক্তার বলেন, প্রায় ২০ বছর সৌদিআরব আছি। এ দীর্ঘ সময়ে কর্মজীবনে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। কষ্টার্জিত টাকা উপার্জনের মাঝে ইচ্ছে ছিল-আমার বড় ছেলেকে হেলিকপ্টারে বিয়ে দিব। আনুষ্ঠানিক ভাবে আমার সেই ইচ্ছাপূরণ হলো। #