ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) হাতে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা বন্ধে তিন বিশ্বনেতার কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন প্রবাসীসহ ২০১ বাংলাদেশি বিশিষ্টজন।
গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নেটওয়ার্কের ব্যানারে রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ মহাসবি আন্তোনিও গুতেরেস, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট রবার্টা মেতসোলা ও জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ভলকার তুর্ক বরাবর এ আবেদন করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, আমরা ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনীর (বিএসএফ) হাতে বাংলাদেশি নাগরিকদের পরিকল্পিত ও চলমান হত্যার বিষয়ে গভীর উদ্বেগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ করছি। ভারতীয় বাহিনীর ক্রমবর্ধমান সহিংসতা মানবাধিকার লঙ্ঘনের সীমা ছাড়িয়েছে এবং এভাবে ভারত জাতীয় সার্বভৌমত্বের নীতির প্রতি সম্পূর্ণ অবজ্ঞা প্রদর্শন করছে।
‘বছর কয়েক আগে মাত্র ১৫ বছর বয়সী কিশোরী ফেলানী খাতুনকে নৃশংসভাবে হত্যার পরে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখা তার লাশ বিএসএফের নির্মমতার কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। ফেলানীর মর্মান্তিক মৃত্যু আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিন্দার ঝড় তুলেছিল, কিন্তু আজ পর্যন্ত সীমান্তে হত্যার মিছিল থামাতে পারেনি। গভীর দুঃখের সঙ্গে জানাতে হচ্ছে যে, মাত্র গত সপ্তাহে (৯ সেপ্টেম্বর) আরও একজন ১৫ বছর বয়সী কিশোর জয়ন্ত কুমার সিংহ খুন হয়েছে, আরও একটি নিষ্পাপ জীবন বর্বর ভারতীয় বাহিনীর হাতে থেমে গিয়েছে। এই তালিকায় আছে ১ সেপ্টেম্বরে বিসিএফের গুলিতে খুন হওয়া ১৩ বছর বয়সী কিশোরী স্বর্ণা দাস ও গত মাসের ১২ তারিখে একইভাবে খুন হওয়া আবদুল্লাহ। ’
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) জানাচ্ছে, কেবল ২০২৩ সালে বিএসএফ সীমান্তে গুলি অথবা নির্যাতন করে ৩১ জন বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে। এর আগে ২০২১ সালে ১৮ জন এবং ২০২২ সালে ২৩ জনকে হত্যা করা হয়েছিল। আসকের মতে, ২০০৯ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বিএসএফ-এর নৃশংসতায় অন্তত ৫২২ জন বাংলাদেশির মৃত্যু হয়। লক্ষ্যণীয় যে, কোভিড মহামারির সময়কালেও সীমান্ত হত্যা বন্ধ হয়নি (প্রথম আলো, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০)।
ভারতীয় দণ্ডবিধি বা অন্য যেকোনো আন্তর্জাতিক আইন চোরাচালানিদেরও ইচ্ছামতো গুলি করে হত্যা করার অনুমতি দেয় না; বরং রাষ্ট্রের মাধ্যমে সীমান্ত পেরোনো ব্যক্তিদের গ্রেপ্তার এবং বিচারের মুখোমুখি করার কথা বলে। ভারত আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ আইন এবং দ্বিপাক্ষিক চুক্তিগুলি নিয়মিত উপেক্ষা করে, যেমন ১৯৭৫ সালে গৃহীত ভারত-বাংলাদেশ যৌথ সীমান্ত কর্তৃপক্ষ নির্দেশনা এবং ২০১১ সালের ভারত-বাংলাদেশ সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা। উল্লেখ্য, ১৯৭৫ নির্দেশিকার ধারা ৮(ক) এ বিষয়টি জোরের সঙ্গে বলা হয়েছে যে সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার পরিহার করতে হবে। ৮(দ) ধারায় গবাদি পশু চোরাচালান ঠেকাতে পার্শ্ববর্তী দেশের থানায় জানানোর কথা বলা হয়েছে, যাতে সহিংসতা ছাড়াই চোরাইকৃত পশু এবং সন্দেহভাজনদের উদ্ধার এবং আটক করা যায়। তবে বিএসএফ যে এই প্রোটোকলগুলি পালনে ব্যর্থ তা দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রমাণিত। হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ‘ট্রিগার হ্যাপি: বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ’ [সূত্র ০১] শীর্ষক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে যে বিএসএফের হত্যার শিকার ব্যক্তিরা অধিকাংশই নিরস্ত্র বা সামান্য অস্ত্রধারী ছিলেন, অনেকেই পালিয়ে যাওয়ার সময় পেছনে গুলি খেয়েছিলেন বা তাদের সামান্য দূরত্ব থেকে আঘাত করে হত্যা করা হয়। কোনো তদন্তেও এমন কোনো প্রাণঘাতী অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য পাওয়া যায়নি যাতে মনে হয় আত্মরক্ষার জন্য এই অতিরিক্ত শক্তি ব্যবহার সমর্থনযোগ্য। তাছাড়া নিরস্ত্র ব্যক্তিরা বিশেষ করে ফেলানী এবং স্বর্ণার মতো কিশোরীরা ভারী অস্ত্রে সজ্জিত বিএসএফ সদস্যদের জন্য বিপদ হতে পারে এমন ধারণা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য।
খোলা চিঠিতে আরও বলা হয়, এসব মোটেই কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং এই ঘটনাগুলি দায়মুক্তির ও আগ্রাসনের এক উদ্বেগজনক পরম্পরাকেই উন্মোচন করে, যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের ধারাবাহিক ও গুরুতর উদাহরণ। সীমান্তে জীবনের এমন ক্রমাগত পরাজয় নাগরিক হিসেবে আমাদের মর্যাদাকে ক্ষুণ্ণ করে এবং এই অঞ্চলের স্থিতিশীলতার জন্য স্পষ্টতই হুমকি।
‘আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানাই যে তারা এই নৃশংসতাগুলি মোকাবিলা করুক এবং যারা এর জন্য দায়ী তাদের তাদের কর্মের জন্য জবাবদিহি করুক। জাতিসংঘ, ইউরোপীয় পার্লামেন্ট এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের মতো সংস্থাগুলির পক্ষ থেকে এই সহিংসতার বিরুদ্ধে অবস্থান স্পষ্ট করা ও নিন্দা জানানোর বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আহবান জানাই, এই নৃশংসতা বন্ধ করতে আপনাদের প্রভাব ব্যবহারের মাধ্যমে অবিলম্বে কূটনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহণের উদ্যোগ গ্রহণ করুন, এবং ভবিষ্যতেও এরকম হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধে আপনাদের ক্ষমতার মধ্য থেকে যেভাবে সম্ভব ভূমিকা রাখুন। ’
বিশিষ্টজনদের এই খোলা চিঠিতে বলা হয়, নিরপরাধদের কান্না অশ্রুত থাকবে না- তা কেবল আমরা সম্মিলিতভাবেই নিশ্চিত করতে পারি। এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে নীরবতা ভাঙা দরকার। বাংলাদেশের সীমান্তে এই রক্তপাত বিশ্ব উপেক্ষা করতে পারে না। এই সমস্যাটিকে আন্তর্জাতিক সংলাপ ও পদক্ষেপের সামনে আনার সময় এসেছে।
খোলা চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন—
১. শেফালী বেগম, ব্যবসা (যুক্তরাজ্য)
২. রাহাত মুস্তাফিজ, লেখক ও অ্যাক্টিভিস্ট (নরওয়ে)
৩. মতিউর রহমান, ব্যবসা (ইতালি)
৪. রাজীব খান, স্বনির্ভর (যুক্তরাজ্য)
৫. অনুপম সৈকত শান্ত, লেখক ও অ্যাক্টিভিস্ট (নেদারল্যান্ডস)
৬. আশরাফু নাহার রুহীন, আর্টিস্ট (শিক্ষার্থী) (নেদারল্যান্ডস)
৭. আহমেদ নাদির, সোশাল অ্যাক্টিভিস্ট, প্রধান সম্পাদক, পন্ডিতপ্রেস (জার্মানি)
৮. রাকিবুল ইসলাম, আইটি টেকনিশিয়ান (ফ্রান্স)
৯. আহমেদুর চৌধুরী, প্রধান সম্পাদক এবং প্রকাশক, শুদ্ধস্বর (নরওয়ে)
১০. নাদিয়া ইসলাম, লেখক, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ার (স্পেন)
১১. জুয়েল দাস রায়, শেফ দ্য কুইজিন (ফ্রান্স)
১২. আখতার সোবহান মাসরুর, ডক্টর (যুক্তরাজ্য)
১৩. নাজমুল আহমেদ, চিকিৎসক (সুইডেন)
১৪. সুপ্রীতি ধর, মানবাধিকার কর্মী (সুইডেন)
১৫. সৈয়দ বাবুল, পেনশনভোগী (জার্মানি)
১৬. মোজাম্মেল হোসেন, প্রোডাক্ট ওনার (নেদারল্যান্ডস)
১৭. মাসুদ বিন মামুন, অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার (নেদারল্যান্ডস)
১৮. মোস্তাফিজুর রহমান, শিক্ষার্থী (নেদারল্যান্ডস)
১৯. জামাল আবেদিন ভাষ্কর, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট (যুক্তরাজ্য)
২০. নাসরিন খন্দকার, পোস্টডক্টরাল গবেষক (আয়ারল্যান্ড)
২১. সুফিয়ান হক, (যুক্তরাজ্য)
২২. মোহাম্মদ জাহান, (বাংলাদেশ)
২৩. ফয়জুল হক, একাডেমিক (যুক্তরাজ্য)
২৪. জাহিদুল ইসলাম, শিক্ষার্থী, রটারডাম ইউনিভার্সিটি অব অ্যাপ্লাইড সায়েন্স (নেদারল্যান্ডস)
২৫. মোসাদ্দিকুর রহমান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
২৬. আহমেদ সজীব, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
২৭. ধ্রুব দে, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
২৮. তন্ময় দেওয়ানজি, সহকারী ব্যবস্থাপক, অর্থ ও প্রশাসন (সংযুক্ত আরব আমিরাত)
২৯. মো. মাহমুদুল হাসান, ডিজিটাল মার্কেটার (বাংলাদেশ)
৩০. মোমিনুল ইসলাম আরেফিন, চাকরিজীবী (বাংলাদেশ)
৩১. জান্নাতুল ফেরদৌস সুজনা, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৩২. জুয়েল আলম, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৩৩. এম.এইচ.আকাশ, আলোকচিত্রশিল্পী (বাংলাদেশ)
৩৪. মো. মাসুদুর রহমান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৩৫. সুমাইয়া, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৩৬. খন্দকার এহতেশামুল কবির, সিওও (বাংলাদেশ)
৩৭. সামি শাকির, ফ্রিল্যান্সার (বাংলাদেশ)
৩৮. আজাদ হোসেন আদনান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৩৯. রিমঝিম রায়, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৪০. ফাতেমা হোসেন, শিক্ষার্থী (ইতালি)
৪১. ফারহানা ফারদুশ, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৪২. এস. মুবাশ্বিরা, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৪৩. মো. ইমতিয়াজ হাসান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৪৪. জয়দেব কুমার সাধু, ব্যবসা (জার্মানি)
৪৫. মাহমুদুল হাসান, ব্যবসা (বাংলাদেশ)
৪৬. ভাস্কর ভট্টাচার্য, ছাত্র (বাংলাদেশ)
৪৭. মো. মহিনুর রহমান, স্বাস্থ্যসেবা পেশাজীবী (বাংলাদেশ)
৪৮. শাওন রহমান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৪৯. ফয়সাল আবেদিন, প্যাটার্ন মেকার (বাংলাদেশ)
৫০. জাকিয়া রাইহানা রূপা, গৃহিণী (বাংলাদেশ)
৫১. আসিফ সাদমান, চাকরিজীবী (বাংলাদেশ)
৫২. মো. রেজাউল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী (বাংলাদেশ)
৫৩. সোহানুর রহমান, প্রকৌশলী (কাতার)
৫৪. আহমেদ লোকমান হোসেন, চাকরিজীবী (নেদারল্যান্ডস)
৫৫. মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল, প্রকৌশলী (বাংলাদেশ)
৫৬. রেকসোনা পারভিন, এনজিও সেবা (বাংলাদেশ)
৫৭. ফাতিমা আক্তার পাপিয়া, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৫৮. আয়েশা জামান, বিআইএস বিশ্লেষক (যুক্তরাজ্য)
৫৯. ফাহরিয়া শারমিন খান, অভিনেত্রী (বাংলাদেশ)
৬০. আফনান রহমান এলা, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৬১. জোবায়েন সন্ধি, ফেলো, পেন সেন্টার জার্মানি, প্রধান সম্পাদক, অংশুমালি (জার্মানি)
৬২. শাহেদুজ্জামান শোয়েব, ফ্রিল্যান্সার (বাংলাদেশ)
৬৩. নাজমুল হুদা, বেসরকারি চাকরি (বাংলাদেশ)
৬৪. সারাহ নাফিসা শাহিদ, শ্রম সংগঠক (কানাডা)
৬৫. শাফকাত রাব্বী, আর্থিক সেবা (যুক্তরাষ্ট্র)
৬৬. নাসরিন জাহান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৬৭. মালা, ব্যবসা (যুক্তরাজ্য)
৬৮. মোহাইমিন রাফিদ খন্দকার, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৬৯. নাইমা পারভিন, সহযোগী অধ্যাপক (যুক্তরাজ্য)
৭০. আহাতে শিমুল হক, বেসরকারি চাকরি (ইতালি)
৭১. লাবনী রহমান, শিক্ষক (যুক্তরাজ্য)
৭২. গেজ হক, পুষ্টি বিজ্ঞানী (যুক্তরাজ্য)
৭৩. রুহানি মাহমুদ মনন গনি, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৭৪. মাহফুজুর রহমান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৭৫. রেজ্জাকুল এইচ চৌধুরী, ডেপুটি ডিরেক্টর, এনওয়াইসি ডিপার্টমেন্ট অব কারেকশন (যুক্তরাষ্ট্র)
৭৬. এসএম রেয়াদ, শিক্ষার্থী/শিল্পী (ফ্রান্স)
৭৭. শাখাওয়াত তানভীর, ডিজাইনার (অস্ট্রেলিয়া)
৭৮. অনিন্দিতা মাইতি, শিক্ষার্থী (ভারত)
৭৯. মাহাদি হাসান, চাকরি (বাংলাদেশ)
৮০. এম. নিজাম সিদ্দিকী, সহকারী ব্যবস্থাপক, প্রযুক্তি ও সেবা (বাংলাদেশ)
৮১. ফেরদৌস আরা রুমি, বেসরকারি চাকরি (বাংলাদেশ)
৮২. সেলিম তাহের, স্বনির্ভর (বাংলাদেশ)
৮৩. সালমা বিনতে কাশেম, জনস্বাস্থ্য (বাংলাদেশ)
৮৪. মজহারুল খান, সরকারি চাকরি (অস্ট্রেলিয়া)
৮৫. জোবায়ের মাহমুদ, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৮৬. শিমুল সালাহ্উদ্দিন, কবি ও সাংবাদিক (বাংলাদেশ)
৮৭. রিয়াজ নোমান, সরকারি চাকরি (কানাডা)
৮৮. সাঈদ আহমেদ, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৮৯. শিফা, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
৯০. সাব্বির রহমান, চাকরিজীবী (বাংলাদেশ)
৯১. ফিরোজ আহমেদ, লেখক (বাংলাদেশ)
৯২. তন্ময় কর্মকার, প্রকৌশলী (জার্মানি)
৯৩. মোহাম্মদ জিয়াউল আলম, এভিয়েশন এজেন্ট (যুক্তরাজ্য)
৯৪. প্রণব আচার্য, সাংবাদিক (বাংলাদেশ)
৯৫. রাশেদুল করিম, বেসরকারি চাকরি (বাংলাদেশ)
৯৬. মো. রাসেল ইকবাল, লজিস্টিক বিশেষজ্ঞ (নেদারল্যান্ডস)
৯৭. মিরাজ খান, ট্রেন সার্ভিস ম্যানেজার (যুক্তরাজ্য)
৯৮. আরিফ জামান, বেসরকারি চাকরিজীবী (বাংলাদেশ)
৯৯. জিয়া হাসান, গবেষক (বাংলাদেশ)
১০০. রওশন আরা লিনা, ব্যবস্থাপক, এনজিও (বাংলাদেশ)
১০১. শ্রীনজয়া জুনান, শিক্ষার্থী (ভারত)
১০২. মো. ফয়সাল হক, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
১০৩. নাদিম হাসান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
১০৪. ফারহান নাফিস হৃদয়, ফ্যাকাল্টি (বাংলাদেশ)
১০৫. মো. আব্দুল ওয়াহাব, জাতিসংঘের সিনিয়র স্টাফ (উগান্ডা)
১০৬. সানি হক, ছাত্র (শিক্ষার্থী)
১০৭. অধরা জাহান, শিক্ষিকা (বাংলাদেশ)
১০৮. কাজী মাহবুব, চাকরি (বাংলাদেশ)
১০৯. রাহনুমা তাবাসসুম সিদ্দিকী, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
১১১. দিলীপ রায়, রাজনৈতিক কর্মী (বাংলাদেশ)
১১২. জোলেখা খাতুন নদীরা, ওয়েব ডেভেলপার (বাংলাদেশ)
১১৩. মো. হাবিবুল ইসলাম, আইটি সিস্টেম অ্যানালিস্ট (যুক্তরাষ্ট্র)
১১৪. মনজুর মুরশেদ জাহিদ আহমেদ, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার (অস্ট্রেলিয়া)
১১৫. রবিন হক, কাস্টমার সার্ভিস এজেন্ট, ট্রাভেল (জার্মানি)
১১৬. জান্নাতুল মাওয়া আইনান, গবেষক (যুক্তরাষ্ট্র)
১১৭. কে এম মোস্তফা কামাল, (যুক্তরাজ্য)
১১৮. আলমোহিত এস হোসেন, প্রকল্প ব্যবস্থাপক (যুক্তরাষ্ট্র)
১১৯. ফাহমিদুল হক, ফ্যাকাল্টি মেম্বার (যুক্তরাষ্ট্র)
১২০. সালেহ উদ্দিন, নির্বাহী সম্পাদক (বাংলাদেশ)
১২১. মাসুমা ফেরদৌসি, সরকারি চাকরি (যুক্তরাজ্য)
১২২. জোসেফা এলিজাবেথ, ডাক্তার (বাংলাদেশ)
১২৩. আমেনা আবেদিন, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
১২৪. জে.এফ.লাকি, নার্স (বাংলাদেশ)
১২৫. মোহাম্মদ জুবায়ের আলম, প্রকৌশলী (কানাডা)
১২৬. খাদিজা মিতু, অধ্যাপক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (বাংলাদেশ)
১২৭. তানভীর সোবহান, সিনিয়র লেকচারার, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় (বাংলাদেশ)
১২৮. মো. মাইদুল ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক সমাজবিজ্ঞান (বাংলাদেশ)
১২৯. হাসান তৌফিক ইমাম, সহকারী অধ্যাপক (বাংলাদেশ)
১৩০. লাবনী আশরাফি, চলচ্চিত্র নির্মাতা ও লেকচারার (বাংলাদেশ)
১৩১. ড. মোহাম্মদ হাসান, সহকারী অধ্যাপক আইন ও আইনগত অধ্যয়ন (কানাডা)
১৩২. ওলিউর সান, একাডেমিক এবং অ্যাক্টিভিস্ট (বাংলাদেশ)
১৩৩. মো. সামি-উল-গাইয়ূম, ব্যবসা (বাংলাদেশ)
১৩৪. মোস্তফা ফারুক, প্র্যাকটিস ম্যানেজার, দ্য বারকানটাইন প্র্যাকটিস (যুক্তরাজ্য)
১৩৫. হানিয়ুম মারিয়া খান, সিনিয়র লেকচারার, ইএসএম, এনএসইউ (বাংলাদেশ)
১৩৬. নসরুল ইসলাম সোহান, ডেটা সায়েন্টিস্ট (যুক্তরাষ্ট্র)
১৩৭. মাহমুদুল এইচ সুমন, অধ্যাপক (বাংলাদেশ)
১৩৮. কাজলিয়া শেহরীন ইসলাম, সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (বাংলাদেশ)
১৩৯. মো. সাইমুম রেজা তালুকদার, সিনিয়র লেকচারার, স্কুল অফ ল, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় (বাংলাদেশ)
১৪০. রাকিব মুহাম্মদ, পিএইচডি শিক্ষার্থী, নৃতত্ত্ব, ইউসি আরভিন (যুক্তরাষ্ট্র)
১৪১. দীপঙ্কর ভৌমিক, বেসরকারি চাকরিজীবী (বাংলাদেশ)
১৪২. কামাল চৌধুরী, অধ্যাপক (বাংলাদেশ)
১৪৩. নাসির আহমেদ, সহযোগী অধ্যাপক (বাংলাদেশ)
১৪৪. রাইয়ান রাজী, সিনিয়র লেকচারার (বাংলাদেশ)
১৪৫. প্রিয়াঙ্কা কুন্ডু, ডক্টরাল শিক্ষার্থী (যুক্তরাষ্ট্র)
১৪৬. মোশাহিদা সুলতানা, সহযোগী অধ্যাপক (হাঙ্গেরি)
১৪৭. মনিরুজ্জামান খোকন, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
১৪৮. আহমেদ স্বপন মাহমুদ, কবি, লেখক (বাংলাদেশ)
১৪৯. মনিরা শর্মিন, সহকারী অধ্যাপক, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (ঢাকা)
১৫০. মসিউর রহমান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
১৫১. পারভেজ আলম, সিনিয়র অফিসার (আইটি এবং যোগাযোগ), (বাংলাদেশ)
১৫২. রুশাদ ফরিদী, সহকারী অধ্যাপক (বাংলাদেশ)
১৫৩. মোহাম্মদ মামুনুর রশিদ, সহযোগী অধ্যাপক (বাংলাদেশ)
১৫৪. এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান, অধ্যাপক (বাংলাদেশ)
১৫৫. মো. মোস্তফা হোসেন, সহকারী অধ্যাপক (বাংলাদেশ)
১৫৬. মনির হোসেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার এবং গবেষক (বাংলাদেশ)
১৫৭. তামান্না মাকসুদ, স্নাতক শিক্ষার্থী, ইউবিসি (কানাডা)
১৫৮. আহমেদ কবির, চাকরি (সংযুক্ত আরব আমিরাত)
১৫৯. উম্মে কুলসুম, সোশাল মিডিয়া অ্যাক্টিভিস্ট (বাংলাদেশ)
১৬০. শেখ নাহিদ নিয়াজী, সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (বাংলাদেশ)
১৬১. ড. সৈয়দা আইরিন জামান, সেক্রেটারি জেনারেল, পেন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (বাংলাদেশ)
১৬২. আবদুল্লাহ আল নোমান, আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ (বাংলাদেশ)
১৬৩. মুহাম্মদ ইফতেখার মাহমুদ, এনজিও কর্মী (বাংলাদেশ)
১৬৪. মাহফুজ রাকীব, উন্নয়ন পেশাজীবী (বাংলাদেশ)
১৬৫. মো. আরিফুল হক, প্রকৌশলী (বাংলাদেশ)
১৬৬. সালমা মাহবুব, সোশাল অ্যাক্টিভিস্ট (বাংলাদেশ)
১৬৭. মো. আল ইফরান হোসেন মোল্লা, সিনিয়র লেকচারার আইন বিভাগ (বাংলাদেশ)
১৬৮. সাগির হোসেন খান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক (বাংলাদেশ)
১৬৯. এস এম রশিদুল হাসান, পাবলিক ইউনিভার্সিটির শিক্ষক (সহকারী অধ্যাপক) (বাংলাদেশ)
১৭০. ইশতিয়াক মাহবুব, আইটি পেশাজীবী (যুক্তরাষ্ট্র)
১৭১. রাসেল আহমেদ, চাকরি (বাংলাদেশ)
১৭২. ইশতিয়াক আহমেদ, বেসরকারি চাকরি (বাংলাদেশ)
১৭৩. মামুনুর রহমান, ব্যবসা (বাংলাদেশ)
১৭৪. মুহাম্মদ তবারক হোসেন, ব্যবস্থাপক - মার্কেটিং, বেঙ্গল এয়ারলিফট লিমিটেড (বাংলাদেশ, ঢাকা)
১৭৫. আজমাইন মাহতাব, চাকরি প্রার্থী (বাংলাদেশ)
১৭৬. সাবিদিন ইব্রাহিম, সাংবাদিকতা (বাংলাদেশ)
১৭৭. পার্থিব রাশেদ, চলচ্চিত্র নির্মাতা (বাংলাদেশ)
১৭৮. ফয়জুল করিম, গবেষক (বাংলাদেশ)
১৭৯. দেওয়ান মোহাম্মদ মোক্তাদির, সামরিক কর্মকর্তা (বাংলাদেশ)
১৮০. মো. মশিউদ দৌলা, বেসরকারি চাকরি (বাংলাদেশ)
১৮১. আরিফুজ্জামান রাজীব, সহযোগী অধ্যাপক (বাংলাদেশ)
১৮২. সাবিনা আহমেদ, (বাংলাদেশ)
১৮৩. দীপ্তি রাণী দত্ত, শিক্ষক (বাংলাদেশ)
১৮৪. সেলিম সামাদ, সাংবাদিক (বাংলাদেশ)
১৮৫. রেজওয়ানুর রহমান, ক্লাউড আর্কিটেক্ট (অস্ট্রিয়া)
১৮৬. কাজী তৌফিকুল ইসলাম, বেসরকারি চাকরি (বাংলাদেশ)
১৮৭. মোহাম্মদ আলী জাহাঙ্গীর, ব্যবসা/সিইও (বাংলাদেশ)
১৮৮. মনজুর মোরশেদ, বেসরকারি চাকরি (বাংলাদেশ)
১৮৯. নিজাম উদ্দিন রিয়াজ, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)
১৯০. আবু সায়েফ মো. মুনতাকিমুল বারী চৌধুরী, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক (বাংলাদেশ)
১৯১. মো. এহতেশামুল হক, আইনজীবী (যুক্তরাষ্ট্র)
১৯২. সোহুল আহমেদ, গবেষক
১৯৩. এ এম এম নজরুল হোসেন, ব্যবসা (বাংলাদেশ)
১৯৪. ইশিতা ইরিনা, বিজনেস অ্যানালিস্ট (বাংলাদেশ)
১৯৫. রেজওয়ান আহমেদ, বেসরকারি চাকরি (বাংলাদেশ)
১৯৬. সামিনা আফরিন, স্বনির্ভর (বাংলাদেশ)
১৯৭. গ্রেসিয়া ত্বন্নি রায়, বেসরকারি চাকরি (বাংলাদেশ)
১৯৮. কানিজ ফাহিমা রওশন, গৃহিণী (সংযুক্ত আরব আমিরাত)
১৯৯. সেলিম রেজা নিউটন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক (বাংলাদেশ)
২০০. নুরুন্নবী শান্ত, মানবাধিকার কর্মী (বাংলাদেশ)
২০১. আসাদ-উজ-জামান, শিক্ষার্থী (বাংলাদেশ)