'সামার ইন্টার্ন কম্পিটিশন অব রিসার্চ অ্যাবস্ট্রাক্ট সাবমিশন’ প্রতিযোগিতায় তৃতীয় হয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রিফাত আব্দুল্লাহ।
আন্ডারগ্রাজুয়েট কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতাগুলোর অন্যতম ‘সামার ইন্টার্ন কম্পিটিশন অব রিসার্চ অ্যাবস্ট্রাক্ট সাবমিশন’। ‘আমেরিকার ইনস্টিটিউট অব কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স’ (এআইসিএইচই) এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে।
এ প্রতিযোগিতার ফাইনাল পর্ব অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়ে থাকে। তবে, করোনা মহামারির কারণে এবছরের প্রতিযোগিতা ২৪ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) সকাল ৮টায় ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়।
রিফাত জানান, 'তিন ধাপে এ প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। প্রথম ধাপে, রিসার্চ পেপার জমা দিতে হয়, দ্বিতীয় ধাপে, রিসার্চ পেপার সিলেকশন এবং ভাইবা, আর তৃতীয় ধাপ হচ্ছে ফাইনাল পর্ব'।
এ প্রতিযোগিতার গবেষণার তার গবেষণা বিষয় সম্পর্কে বলেন, ‘চিটাগুড় থেকে ইথানল উৎপাদন বৃদ্ধিকরণ' বিষয়ক রিসার্চ পেপার ২০২১ এর ১২ ডিসেম্বর পেপার জমা দেই। যেটি, ২ জানুয়ারি সিলেক্ট হয়েছে বলে ‘এআইসিএইচই’র পক্ষ থেকে জানানো হয়। এবং, একইদিন তারা আমার ভাইবাও নেয়।
সবশেষ, ২৩ জানুয়ারি ফাইনাল প্রতিযোগিতার জন্য মনোনীত হয়েছি বলে, ‘এআইসিএইচই'র পক্ষ থেকে বলা হয়। আর এ প্রতিযোগিতার মেন্টর হিসেবে ছিলেন শাবির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু ইউসুফ।
ফাইনাল পর্বের অন্যদের বিষয়ে তিনি বলেন, প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে কানাডার কেন্না এবং দ্বিতীয় হয়েছে আমেরিকার টমাস।
অধ্যাপক ড. আবু ইউসুফ বলেন, 'শাবির সি ই পি বিভাগ গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখছে। আমরা গবেষণা করছি খড় দিয়ে কাগজের বক্স বানানোর, হাসপাতালের ময়লা, যেমন রক্ত, পুঁজ প্রকৃতির ক্ষতি না করে কিভাবে জীবাণু নষ্ট করা যায় তার যন্ত্র আবিস্কারের কাজ করছি। অ্যালকোহল ছাড়া ল্যাবে কাজ করা সম্ভব না। গ্রীষ্মকালে দেশে অ্যালকোহল উৎপাদন কমে যায় যার কারণে অ্যালকোহল আমদানি করতে হয়। তাই, আমরা চেষ্টা করছি, গ্রীষ্মকালে অ্যালকোহল উৎপাদন বৃদ্ধির। যার ফলে সরকার অনেক লাভবান হবে এবং রাজস্ব পাবে'।
আন্ডারগ্রাজুয়েট কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতাগুলোর অন্যতম ‘সামার ইন্টার্ন কম্পিটিশন অব রিসার্চ অ্যাবস্ট্রাক্ট সাবমিশন’। ‘আমেরিকার ইনস্টিটিউট অব কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স’ (এআইসিএইচই) এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে।
এ প্রতিযোগিতার ফাইনাল পর্ব অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়ে থাকে। তবে, করোনা মহামারির কারণে এবছরের প্রতিযোগিতা ২৪ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) সকাল ৮টায় ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়।
রিফাত জানান, 'তিন ধাপে এ প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। প্রথম ধাপে, রিসার্চ পেপার জমা দিতে হয়, দ্বিতীয় ধাপে, রিসার্চ পেপার সিলেকশন এবং ভাইবা, আর তৃতীয় ধাপ হচ্ছে ফাইনাল পর্ব'।
এ প্রতিযোগিতার গবেষণার তার গবেষণা বিষয় সম্পর্কে বলেন, ‘চিটাগুড় থেকে ইথানল উৎপাদন বৃদ্ধিকরণ' বিষয়ক রিসার্চ পেপার ২০২১ এর ১২ ডিসেম্বর পেপার জমা দেই। যেটি, ২ জানুয়ারি সিলেক্ট হয়েছে বলে ‘এআইসিএইচই’র পক্ষ থেকে জানানো হয়। এবং, একইদিন তারা আমার ভাইবাও নেয়।
সবশেষ, ২৩ জানুয়ারি ফাইনাল প্রতিযোগিতার জন্য মনোনীত হয়েছি বলে, ‘এআইসিএইচই'র পক্ষ থেকে বলা হয়। আর এ প্রতিযোগিতার মেন্টর হিসেবে ছিলেন শাবির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু ইউসুফ।
ফাইনাল পর্বের অন্যদের বিষয়ে তিনি বলেন, প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে কানাডার কেন্না এবং দ্বিতীয় হয়েছে আমেরিকার টমাস।
অধ্যাপক ড. আবু ইউসুফ বলেন, 'শাবির সি ই পি বিভাগ গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখছে। আমরা গবেষণা করছি খড় দিয়ে কাগজের বক্স বানানোর, হাসপাতালের ময়লা, যেমন রক্ত, পুঁজ প্রকৃতির ক্ষতি না করে কিভাবে জীবাণু নষ্ট করা যায় তার যন্ত্র আবিস্কারের কাজ করছি। অ্যালকোহল ছাড়া ল্যাবে কাজ করা সম্ভব না। গ্রীষ্মকালে দেশে অ্যালকোহল উৎপাদন কমে যায় যার কারণে অ্যালকোহল আমদানি করতে হয়। তাই, আমরা চেষ্টা করছি, গ্রীষ্মকালে অ্যালকোহল উৎপাদন বৃদ্ধির। যার ফলে সরকার অনেক লাভবান হবে এবং রাজস্ব পাবে'।