ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজেরচতুর্থ বর্ষে পড়ুয়া শিক্ষার্থী আব্দুস সালাম ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে অকালে মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।
শুক্রবার (১৫ এপ্রিল) রাতে ঢাকা সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহত আব্দুস সালাম ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের হলদিবাড়ী নয়াবন্দর গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে।
জানা যায়, আব্দুস সালাম দীর্ঘদিন ধরে 'ব্রেইন টিউমার' (ক্যান্সারে)' আক্রান্ত এ রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এ রোগের চিকিৎসার জন্য ভারতে চেন্নাইয়ে যান গত চার মাস পূর্বে। তারপর দেশে এসে ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন।
আব্দুস সালাম অকাল মৃত্যুতে শোকাহত তার সহপাঠী, বন্ধুবান্ধব সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষকরা। সহপাঠীরা জানান, আহম্মদ আলী খুবই ভালো মানুষ ছিলেন। কখনো কারো সাথে ঝগড়া বা মনমালিন্য করেননি।
আব্দুস সালামের বাবা জানান, আর কয়েকমাস পরেই এমবিবিএস পরীক্ষায় পাশ করে ছেলে চিকিৎসক হয়ে ঘরে ফিরতো। দীর্ঘদিন ধরে দেখা স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নিতো। এরপরে এলাকার মানুষের সেবা করতো। গর্ব করে বলতাম আমি চিকিৎসক সন্তানের বাবা। কিন্তু ছেলের নিথর মরদেহ ফিরেছে ঘরে। তাই শোকে কাতর বাবা ও পরিবারের অন্য স্বজনরা।
শুক্রবার (১৫ এপ্রিল) রাতে ঢাকা সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহত আব্দুস সালাম ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের হলদিবাড়ী নয়াবন্দর গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে।
জানা যায়, আব্দুস সালাম দীর্ঘদিন ধরে 'ব্রেইন টিউমার' (ক্যান্সারে)' আক্রান্ত এ রোগে আক্রান্ত ছিলেন। এ রোগের চিকিৎসার জন্য ভারতে চেন্নাইয়ে যান গত চার মাস পূর্বে। তারপর দেশে এসে ঢাকার সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন।
আব্দুস সালাম অকাল মৃত্যুতে শোকাহত তার সহপাঠী, বন্ধুবান্ধব সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষকরা। সহপাঠীরা জানান, আহম্মদ আলী খুবই ভালো মানুষ ছিলেন। কখনো কারো সাথে ঝগড়া বা মনমালিন্য করেননি।
আব্দুস সালামের বাবা জানান, আর কয়েকমাস পরেই এমবিবিএস পরীক্ষায় পাশ করে ছেলে চিকিৎসক হয়ে ঘরে ফিরতো। দীর্ঘদিন ধরে দেখা স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নিতো। এরপরে এলাকার মানুষের সেবা করতো। গর্ব করে বলতাম আমি চিকিৎসক সন্তানের বাবা। কিন্তু ছেলের নিথর মরদেহ ফিরেছে ঘরে। তাই শোকে কাতর বাবা ও পরিবারের অন্য স্বজনরা।