ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন এমপি বলেছেন, ভিংরাজ মেম্বারের কোনো দোষ নাই, দোষ হলো টিপাটিপির (অর্থ)। আমার প্রতিপক্ষরা বলেছিল আমি এমপি হতে পারব না, অথচ এক লাখ ভোটের ব্যবধানে আমি এমপি হয়ে দেখিয়ে দিয়েছি আমিও পারি। নির্বাচনে উপর থেকে তাবিজ মারা হয়েছে। আমি নির্বাচিত না হলে ভালো মানুষের দাম থাকতো না।
শুক্রবার ২৬ জানুয়ারি ২০২৪ইং, বিকালে জুড়ী উপজেলার রত্না চা বাগান ফুটবল মাঠে প্রভাতী ক্রীড়া চক্র রত্না বনাম ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন ফুটবল একাডেমির মধ্যকার প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলা শেষে এসব কথা বলেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন এমপি।
ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ছাত্ররা পড়ালেখা কর, মা-বাবার সেবা করে যাও। তোমাদের এলাকায় কোনো দুর্নীতির খবর পেলে, রাস্তায় পাতলা কাম হলে তোমাদের এমপিকে ম্যানশন করে ফেসবুকে লেখবেন রাস্তায় কাটিং কাটং চলছে, আমাকে সিসি দেবেন। তখন এমপি সাব সাটিং সাটিং দিয়া দেবেন। চোর চুট্টার কারণে এ দেশ এগোচ্ছে না। আমি চুনারুঘাট-মাধবপুরের এমপি। কিন্তু ফুটবলের বিষয়ে আমি যেকোনো জায়গায় হাজির। আমার প্রতিপক্ষরা বলেছিল আমি এমপি হলে আর ফুটবল খেলব না। তাদের চোখে ধুলো দিয়ে নির্বাচনের পর এই প্রথম জুড়ীতে ফুটবল খেলতে এলাম। আমার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে এক হাজার ফুটবল আনব। এর মধ্য থেকে জুড়ীতে দুইশ ফুটবল দেব। প্রীতি ম্যাচটি গোল শূন্য ড্র হয়। খেলা উপলক্ষে হাজার হাজার দর্শক মাঠের চারিদিকে জড়ো হন। গাছের ডালে, বিদ্যালয়ের ছাদে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না।