মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলার ধামাই চা-বাগান এলাকায় মঙ্গলবার বিকেলে বন্যার পানিতে সাঁতার শিখতে গিয়ে অনুপম উপাধ্যায় (২০) নামের এক কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।
তিনি স্থানীয় ধামাই চা-বাগানের বাসিন্দা কিশোর মিশ্রের ভাগনে এবং পার্শ্ববর্তী কুলাউড়া উপজেলার লংলা আধুনিক ডিগ্রি কলেজে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে প্রথম বর্ষে পড়েন। তার মূল বাড়ি শ্রীমঙ্গল উপজেলার গান্ধীছড়া চা-বাগানে।
খবর পেয়ে কুলাউড়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাকে উদ্ধারে চেষ্টা চালান। খোঁজাখুঁজির পর না পেয়ে ডুবুরী দলকে খবর দিলে তারা এসে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে। ফায়ার সার্ভিস ও ডুবুরি দলের কয়েক ঘণ্টা প্রচেষ্টার পর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
এলাকাবাসী বলেন, অনুপম মামার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া করেন। তিনি সাঁতার জানেন না। সম্প্রতি অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নামা পাহাড়ি ঢলে ধামাই চা-বাগানের বিভিন্ন নিচু এলাকা বন্যাপ্লাবিত হয়ে পড়ে। এ সুযোগে অনুপম বন্ধুদের সঙ্গে বন্যার পানিতে নেমে সাঁতার শিখতে শুরু করেন। একপর্যায়ে তিনি পানিতে ডুবে যান। এ সময় বন্ধুদের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে গিয়ে তার সন্ধানে বিভিন্নভাবে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। খবর কুলাউড়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধারকাজ শুরু করেন।
কুলাউড়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশনের পরিদর্শক সোলায়মান হোসেন বলেন, ফায়ার সার্ভিস ও ডুবুরি দলের কয়েক ঘণ্টা প্রচেষ্টার পর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
তিনি স্থানীয় ধামাই চা-বাগানের বাসিন্দা কিশোর মিশ্রের ভাগনে এবং পার্শ্ববর্তী কুলাউড়া উপজেলার লংলা আধুনিক ডিগ্রি কলেজে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে প্রথম বর্ষে পড়েন। তার মূল বাড়ি শ্রীমঙ্গল উপজেলার গান্ধীছড়া চা-বাগানে।
খবর পেয়ে কুলাউড়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা তাকে উদ্ধারে চেষ্টা চালান। খোঁজাখুঁজির পর না পেয়ে ডুবুরী দলকে খবর দিলে তারা এসে উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে। ফায়ার সার্ভিস ও ডুবুরি দলের কয়েক ঘণ্টা প্রচেষ্টার পর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
এলাকাবাসী বলেন, অনুপম মামার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া করেন। তিনি সাঁতার জানেন না। সম্প্রতি অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নামা পাহাড়ি ঢলে ধামাই চা-বাগানের বিভিন্ন নিচু এলাকা বন্যাপ্লাবিত হয়ে পড়ে। এ সুযোগে অনুপম বন্ধুদের সঙ্গে বন্যার পানিতে নেমে সাঁতার শিখতে শুরু করেন। একপর্যায়ে তিনি পানিতে ডুবে যান। এ সময় বন্ধুদের চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে গিয়ে তার সন্ধানে বিভিন্নভাবে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। খবর কুলাউড়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধারকাজ শুরু করেন।
কুলাউড়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশনের পরিদর্শক সোলায়মান হোসেন বলেন, ফায়ার সার্ভিস ও ডুবুরি দলের কয়েক ঘণ্টা প্রচেষ্টার পর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়।