বিশ্বের ১১১ দেশের ১৫৩ জন প্রতিযোগির মধ্যে হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জনকারী টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার কৃতিসন্তান হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরীমকে সংবর্ধনা দিয়েছে নাগরপুর উপজেলা প্রশাসন।
২৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টা উপজেলা পরিষদের হল রুমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইউএনও ওয়াহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে সহকারী শিক্ষা অফিসার জিএম ফুয়াদের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ডিসি ডা. আতাউল গনি।
বরেণ্য অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার এসপি সরকার মোহাম্মদ কায়সার, নাগরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুছ সামাদ দুলাল, ইসলামি ফাউন্ডেশনের উপ পরিচালক মো. মোহাম্মদ আলী।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার ভূমি মো. ইকবাল হোসেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. হুমায়ুন কবির, অফিসার ইনচার্জ ওসি মো. সাজ্জাদ হোসেন।
এ সময় প্রশাসনের পক্ষ থেকে হাফেজ তাকরীম ও তার পরিবারের সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন জেলা প্রশাসক।
মি. গনি বলেন, আজকের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি।
আজ এমন একজন আল্লাহর কুদরতি মানুষের সংবর্ধনায় উপস্থিত হতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। সারাবিশ্বের প্রতিযোগীদের মধ্যে সেও মেধার স্বাক্ষর রাখা হাফেজ তাকরীম মহান আল্লাহ তাআলার এক বিশেষ কুদরত ছাড়া অন্য কিছু নয়। এমন মেধাবীর সংবর্ধনায় আসতে পেরে এবং মহান আল্লাহ তাআলার অলৌকিক ক্ষমতা এত কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ পেয়ে আমি শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। হাফেজ তাকরীম শুধু টাঙ্গাইল নাগরপুর এর জন্য সুনাম বয়ে আনেনি পুরো দেশের সকল মানুষের জন্য সুনাম ও গৌরব বয়ে এনেছে। প্রকৃত ইসলামকে ধারণ ও অনুসরণ করার মধ্য দিয়ে সমৃদ্ধি বয়ে আনা সম্ভব। এই বয়সী সকল শিশুদের তাকরীমের সফলতা থেকে অনুপ্রেরণীত হয়ে কেন জ্ঞান অর্জন করা উচিত।
পুলিশ সুপার মি. কায়সার বলেন, বর্তমান বিরাজমান প্রেক্ষাপট এবং অকাঙ্খিত সমাজের সাথে যে ব্যবধান তা একমাত্র আলেম শিক্ষার মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব। কুরআন শিক্ষা ও দীন শিক্ষার মাধ্যমে দেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে একজন তাকরীমের জন্ম হোক। নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমে অনাচার ও বিশৃঙ্খলা দূর হোক।
এসময় জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও নাগরপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ টাকা, জায়নামাজ, কোরআন শরীফ, তসবি সহ বিভিন্ন উপহার তুলে দেয়া হয় হাফেজের হাতে।
আয়োজিত সংবর্ধনায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরীম সকলের কাছে দোয়া কামনা করে।
২৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টা উপজেলা পরিষদের হল রুমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইউএনও ওয়াহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে সহকারী শিক্ষা অফিসার জিএম ফুয়াদের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ডিসি ডা. আতাউল গনি।
বরেণ্য অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার এসপি সরকার মোহাম্মদ কায়সার, নাগরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুছ সামাদ দুলাল, ইসলামি ফাউন্ডেশনের উপ পরিচালক মো. মোহাম্মদ আলী।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার ভূমি মো. ইকবাল হোসেন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মো. হুমায়ুন কবির, অফিসার ইনচার্জ ওসি মো. সাজ্জাদ হোসেন।
এ সময় প্রশাসনের পক্ষ থেকে হাফেজ তাকরীম ও তার পরিবারের সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন জেলা প্রশাসক।
মি. গনি বলেন, আজকের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি।
আজ এমন একজন আল্লাহর কুদরতি মানুষের সংবর্ধনায় উপস্থিত হতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। সারাবিশ্বের প্রতিযোগীদের মধ্যে সেও মেধার স্বাক্ষর রাখা হাফেজ তাকরীম মহান আল্লাহ তাআলার এক বিশেষ কুদরত ছাড়া অন্য কিছু নয়। এমন মেধাবীর সংবর্ধনায় আসতে পেরে এবং মহান আল্লাহ তাআলার অলৌকিক ক্ষমতা এত কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করার সুযোগ পেয়ে আমি শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। হাফেজ তাকরীম শুধু টাঙ্গাইল নাগরপুর এর জন্য সুনাম বয়ে আনেনি পুরো দেশের সকল মানুষের জন্য সুনাম ও গৌরব বয়ে এনেছে। প্রকৃত ইসলামকে ধারণ ও অনুসরণ করার মধ্য দিয়ে সমৃদ্ধি বয়ে আনা সম্ভব। এই বয়সী সকল শিশুদের তাকরীমের সফলতা থেকে অনুপ্রেরণীত হয়ে কেন জ্ঞান অর্জন করা উচিত।
পুলিশ সুপার মি. কায়সার বলেন, বর্তমান বিরাজমান প্রেক্ষাপট এবং অকাঙ্খিত সমাজের সাথে যে ব্যবধান তা একমাত্র আলেম শিক্ষার মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব। কুরআন শিক্ষা ও দীন শিক্ষার মাধ্যমে দেশের প্রতিটি ঘরে ঘরে একজন তাকরীমের জন্ম হোক। নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমে অনাচার ও বিশৃঙ্খলা দূর হোক।
এসময় জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও নাগরপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ টাকা, জায়নামাজ, কোরআন শরীফ, তসবি সহ বিভিন্ন উপহার তুলে দেয়া হয় হাফেজের হাতে।
আয়োজিত সংবর্ধনায় ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরীম সকলের কাছে দোয়া কামনা করে।