নড়াইলে সার ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২০ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে শহরের রূপগঞ্জ এলাকায় এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন-বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বার অব কমার্স নড়াইলের সভাপতি মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান হাসান।
তিনি বলেন, কৃষি সমৃদ্ধ নড়াইল জেলায় বিগত কয়েক বছর যাবত কোন সার সংকট নেই। জেলার সার ডিলার ও সাব-ডিলাররা সরকারি নিয়মনীতি মেনে বোরো মওসুমসহ বিভিন্ন কৃষি ফসলের জন্য ন্যায্য মূল্যে সার বিক্রি করে আসছেন। সার পেতে কোন কৃষক হয়রানির শিকারও হননি। সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় সার সরবরাহের কারণে নড়াইলে বোরো ধানের উৎপাদন চাহিদার চেয়ে বেশি হয়ে থাকে। প্রতিবছর অন্যান্য কৃষি ফসলেরও বাম্পার ফলন হয়। অথচ স্বার্থান্বেষীমহল আমার এবং অন্যান্য সার ব্যবসায়ীদের মান-সম্মান ক্ষুন্ন করার জন্য সম্প্রতি ষড়যন্ত্রমূলক, মনগড়া ও মিথ্যা সংবাদ প্রচার করেছে।
তিনি আরো বলেন, রূপগঞ্জ বাজারে কলেজ রোডে আমার সার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি নড়াইল পৌর এলাকার উজিরপুরের আলী মিয়া নামে এক ব্যক্তি এসে প্রথমে এক বস্তা এমওপি (পটাশ) সার চান। আমার প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার হিরামন অধিকারী তার কাছে নির্ধারিত মূল্যে সার বিক্রির পর ওই ব্যক্তি কিছু সময় পর এসে আরও এক বস্তা এমওপি (পটাশ) সার চান। তখন আমার ম্যানেজার গোপনে জানতে পারেন, ওই ব্যক্তি তার ভ্যানযোগে সাব-ডিলারদের কাছে সার পৌঁছে দেয়ার আড়ালে বেশ কিছুুদিন ধরে এখান থেকে সার নিয়ে অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় কৃষকদের কাছে উচ্চমূল্যে বিক্রি করছেন। ম্যানেজার হিরামন তাকে সার দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে আলী মিয়া মানেজ্যারকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং টেবিল ভাংচুরের চেষ্টা চালায়।
এ ঘটনা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে স্বার্থান্বেষীমহল আমার এবং অন্য সার ব্যবসায়ীদের নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র করছে। মনগড়া ও মিথ্যা সংবাদ প্রচার করেছে। যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
এ ব্যাপারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নড়াইলের উপ-পরিচালক দীপক কুমার বলেন, নড়াইল জেলায় কোথাও কোনো সার সংকট নেই। পুরোদমে বোরো ধান আবাদের কাজ চলছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশন জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আয়ুব খান বুলু, কোষাধ্যক্ষ হাফিজুর রহমান ও যুগ্মসম্পাদক হাবিবুল্লাহ বাহার।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন-বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশন ও চেম্বার অব কমার্স নড়াইলের সভাপতি মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান হাসান।
তিনি বলেন, কৃষি সমৃদ্ধ নড়াইল জেলায় বিগত কয়েক বছর যাবত কোন সার সংকট নেই। জেলার সার ডিলার ও সাব-ডিলাররা সরকারি নিয়মনীতি মেনে বোরো মওসুমসহ বিভিন্ন কৃষি ফসলের জন্য ন্যায্য মূল্যে সার বিক্রি করে আসছেন। সার পেতে কোন কৃষক হয়রানির শিকারও হননি। সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় সার সরবরাহের কারণে নড়াইলে বোরো ধানের উৎপাদন চাহিদার চেয়ে বেশি হয়ে থাকে। প্রতিবছর অন্যান্য কৃষি ফসলেরও বাম্পার ফলন হয়। অথচ স্বার্থান্বেষীমহল আমার এবং অন্যান্য সার ব্যবসায়ীদের মান-সম্মান ক্ষুন্ন করার জন্য সম্প্রতি ষড়যন্ত্রমূলক, মনগড়া ও মিথ্যা সংবাদ প্রচার করেছে।
তিনি আরো বলেন, রূপগঞ্জ বাজারে কলেজ রোডে আমার সার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি নড়াইল পৌর এলাকার উজিরপুরের আলী মিয়া নামে এক ব্যক্তি এসে প্রথমে এক বস্তা এমওপি (পটাশ) সার চান। আমার প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার হিরামন অধিকারী তার কাছে নির্ধারিত মূল্যে সার বিক্রির পর ওই ব্যক্তি কিছু সময় পর এসে আরও এক বস্তা এমওপি (পটাশ) সার চান। তখন আমার ম্যানেজার গোপনে জানতে পারেন, ওই ব্যক্তি তার ভ্যানযোগে সাব-ডিলারদের কাছে সার পৌঁছে দেয়ার আড়ালে বেশ কিছুুদিন ধরে এখান থেকে সার নিয়ে অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় কৃষকদের কাছে উচ্চমূল্যে বিক্রি করছেন। ম্যানেজার হিরামন তাকে সার দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে আলী মিয়া মানেজ্যারকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং টেবিল ভাংচুরের চেষ্টা চালায়।
এ ঘটনা ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে স্বার্থান্বেষীমহল আমার এবং অন্য সার ব্যবসায়ীদের নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র করছে। মনগড়া ও মিথ্যা সংবাদ প্রচার করেছে। যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
এ ব্যাপারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নড়াইলের উপ-পরিচালক দীপক কুমার বলেন, নড়াইল জেলায় কোথাও কোনো সার সংকট নেই। পুরোদমে বোরো ধান আবাদের কাজ চলছে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন-বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার অ্যাসোসিয়েশন জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আয়ুব খান বুলু, কোষাধ্যক্ষ হাফিজুর রহমান ও যুগ্মসম্পাদক হাবিবুল্লাহ বাহার।