সিলেট মহানগরীর প্রাণকেন্দ্রে ধোপাদিঘির চার পাশের পারে নির্মিত হয়েছে হাঁটাহাঁটির সুন্দর পথ (ওয়াকওয়ে)। নানা রঙের অনেক বৈদ্যুতিক বাতি দিয়েও সাজানো হয়েছে।
এতে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে ভারত সরকার দিয়েছে ৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা আর বাকি ৬ কোটি টাকা সিলেট সিটি করপোরেশনের।
এখানেই শেষ নয়।
নগরের চারাদিঘিরপারে বেবিকেয়ার একাডেমি (স্কুল)-এর ৬ তলাবিশিষ্ট ভবন আর কাষ্টঘরে সুইপারদের জন্য ৬ তলাবিশিষ্ট ভবনও নির্মিত হয়েছে ভারতের অর্থে। এই দুই প্রকল্পে ভারত ১২ কোটি টাকা দিয়েছে।
তিনটি প্রকল্প আজ উদ্বোধন করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, ভারতের হাইকমিশনার বিক্রমকুমার দোরাই স্বামী এবং সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
মেয়র আরিফের এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।
প্রশ্ন জাগছে, ভারতীয় পণ্য বর্জনের এই সময়ে ধোপাদিঘি আর চারাদিঘিরপার স্কুল কি বয়কট করা হবে
মেয়র আরিফকে ভারতের দালাল আখ্যা দেওয়া হয় কি না, তা-ও ভাবনার বিষয়।
লেখাটি প্রবীন সাংবাদিক ও গবেষক আ.ফ.ম. সাঈদের ফেইসবুক থেকে নেয়া হয়েছে।