সিলেটে জৈন্তাপুরে ৮ ঘণ্টার ব্যবধানে উদ্ধারকৃত দুটি লাশ একই ব্যক্তির বলে দাবি করেছেন নিখোঁজ এক ব্যক্তির স্বজনরা। এর মধ্যে একটি লাশের দাফন হয়ে গেছে। আরেকটি আছে হাসপাতালের মর্গে। দুটি লাশের ক্ষেত্রে একই মানুষ শনাক্ত হওয়ায় জৈন্তাসহ সিলেটজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ বলছে- বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সিলেট'র জৈন্তাপুর উপজেলায় লাশ নিয়ে ধুম্রজাল, ৮ ঘন্টার ব্যবধানে দুটি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। দাফন হওয়ার ৮ ঘন্টা পর মাটি চাঁপা অবস্থায় সেই নিখোঁজ ডালিমের গলাকাটা অবস্থায় লাশ, গেঞ্জি ও শর্ট প্যান্ট উদ্ধার করেছে পুলিশ।
দ্বিতীয় ডালিমের লাশ উদ্ধার নিয়ে উপজেলার চিকনাগুল ইউনিয়ন জুড়ে চলছে আলোচনা সমালোচনা ঝড়। তাহলে হাওরে পুকুর থেকে উদ্ধার হওয়া লাশটি কার ?
জানা গেছে, জৈন্তাপুর উপজেলার ঘাটেরচটি গ্রামের বাচ্চু মিয়ার ছেলে ডালিম আহমদ (২২) গত ৫ মার্চ নিখোঁজ হন। ৬ মার্চ ডালিমের বাবা জৈন্তাপুর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। ৭ মার্চ বিকাল তিনটায় জৈন্তাপুর মডেল থানাপুলিশ ঘাটেরচটি বিলের তারেকের পুকুর থেকে পা বাঁধা অবস্থায় একটি লাশ উদ্ধার করে। এসময় এলাকাবাসী ও বাচ্চু মিয়া এ লাশ ডালিমের বলে শনাক্ত করেন।
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়না তদন্ত শেষে ৮ মার্চ বিকাল সাড়ে ৪ টায় চিকনাগুল এলাকায় শত শত মুসল্লির উপস্থিতিতে প্রথম চিহ্নিত ডালিমের লাশের জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এদিকে, ওই লাশ দাফনের পর পুলিশ এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন এবং হত্যায় ব্যবহৃত ছোরা উদ্ধার করতে একই দিন (৮ মার্চ) রাত ১০টার দিকে চিকনাগুল ইউনিয়নের ঘাটেরচটি নয়াটিলা জামে মসজিদ সংলগ্ন কৃষি জমিতে মাটি চাপা অবস্থায় আরেকটি লাশ উদ্ধার করে। এসময় হত্যায় ব্যবহৃত ছোরা ও নিহতের গেঞ্জি, শর্ট-প্যান্ট উদ্ধার করে পুলিশ।
দ্বিতীয়বার উদ্ধারকৃত লাশের বিভিন্ন আলামত বিশ্লেষণ করে সেই বাচ্চু মিয়ার পরিবারের সদস্যদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে লাশটি ডালিমের বলে শনাক্ত করে পুলিশ। লাশটি ময়না তদন্তের জন্য ওসমানী হাসপাতালের মর্গে রয়েছে।
এ ঘটনায় এলাকাসহ পুরো জৈন্তাপুরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের প্রশ্ন- দ্বিতীয়টি যদি বাচ্চু মিয়ার ছেলে ডালিমের হয় তবে প্রথম লাশটি কার? ডালিম পরিচয়ে দাফনকৃত লাশের পরিচয় কী?
এ বিষয়ে জৈন্তাপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম দস্তগীর আহমেদ বলেন, নিখোঁজের বাবা বাচ্চু মিয়া ও ডালিমের নিকট আত্মীয়দের দাবির প্রেক্ষিতে ময়না তদন্তের পর বিলের পুকর হতে উদ্ধারকৃত লাশটি ডালিমের চিহ্নিত হয় এবং পরে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য জানতে গিয়ে উদ্ধার করা হয় দ্বিতীয় লাশ। এসময় নিহতের গেঞ্জি, শর্ট-প্যান্টও উদ্ধার করি। নিহতের ফিঙ্গার যাচাই করে জানতে পারি- দ্বিতীয় লাশটি নিখোঁজ ডালিমের।
তিনি বলেন, হাওরের পুকুর থেকে উদ্ধার হওয়া লাশটি ডালিমের নয়। দাফনকৃত অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশ শনাক্তের জন্য অনুসন্ধান চলছে। সেই সাথে দুটি লাশের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করছে।
সিলেট'র জৈন্তাপুর উপজেলায় লাশ নিয়ে ধুম্রজাল, ৮ ঘন্টার ব্যবধানে দুটি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। দাফন হওয়ার ৮ ঘন্টা পর মাটি চাঁপা অবস্থায় সেই নিখোঁজ ডালিমের গলাকাটা অবস্থায় লাশ, গেঞ্জি ও শর্ট প্যান্ট উদ্ধার করেছে পুলিশ।
দ্বিতীয় ডালিমের লাশ উদ্ধার নিয়ে উপজেলার চিকনাগুল ইউনিয়ন জুড়ে চলছে আলোচনা সমালোচনা ঝড়। তাহলে হাওরে পুকুর থেকে উদ্ধার হওয়া লাশটি কার ?
জানা গেছে, জৈন্তাপুর উপজেলার ঘাটেরচটি গ্রামের বাচ্চু মিয়ার ছেলে ডালিম আহমদ (২২) গত ৫ মার্চ নিখোঁজ হন। ৬ মার্চ ডালিমের বাবা জৈন্তাপুর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। ৭ মার্চ বিকাল তিনটায় জৈন্তাপুর মডেল থানাপুলিশ ঘাটেরচটি বিলের তারেকের পুকুর থেকে পা বাঁধা অবস্থায় একটি লাশ উদ্ধার করে। এসময় এলাকাবাসী ও বাচ্চু মিয়া এ লাশ ডালিমের বলে শনাক্ত করেন।
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়না তদন্ত শেষে ৮ মার্চ বিকাল সাড়ে ৪ টায় চিকনাগুল এলাকায় শত শত মুসল্লির উপস্থিতিতে প্রথম চিহ্নিত ডালিমের লাশের জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এদিকে, ওই লাশ দাফনের পর পুলিশ এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন এবং হত্যায় ব্যবহৃত ছোরা উদ্ধার করতে একই দিন (৮ মার্চ) রাত ১০টার দিকে চিকনাগুল ইউনিয়নের ঘাটেরচটি নয়াটিলা জামে মসজিদ সংলগ্ন কৃষি জমিতে মাটি চাপা অবস্থায় আরেকটি লাশ উদ্ধার করে। এসময় হত্যায় ব্যবহৃত ছোরা ও নিহতের গেঞ্জি, শর্ট-প্যান্ট উদ্ধার করে পুলিশ।
দ্বিতীয়বার উদ্ধারকৃত লাশের বিভিন্ন আলামত বিশ্লেষণ করে সেই বাচ্চু মিয়ার পরিবারের সদস্যদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে লাশটি ডালিমের বলে শনাক্ত করে পুলিশ। লাশটি ময়না তদন্তের জন্য ওসমানী হাসপাতালের মর্গে রয়েছে।
এ ঘটনায় এলাকাসহ পুরো জৈন্তাপুরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের প্রশ্ন- দ্বিতীয়টি যদি বাচ্চু মিয়ার ছেলে ডালিমের হয় তবে প্রথম লাশটি কার? ডালিম পরিচয়ে দাফনকৃত লাশের পরিচয় কী?
এ বিষয়ে জৈন্তাপুর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ গোলাম দস্তগীর আহমেদ বলেন, নিখোঁজের বাবা বাচ্চু মিয়া ও ডালিমের নিকট আত্মীয়দের দাবির প্রেক্ষিতে ময়না তদন্তের পর বিলের পুকর হতে উদ্ধারকৃত লাশটি ডালিমের চিহ্নিত হয় এবং পরে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য জানতে গিয়ে উদ্ধার করা হয় দ্বিতীয় লাশ। এসময় নিহতের গেঞ্জি, শর্ট-প্যান্টও উদ্ধার করি। নিহতের ফিঙ্গার যাচাই করে জানতে পারি- দ্বিতীয় লাশটি নিখোঁজ ডালিমের।
তিনি বলেন, হাওরের পুকুর থেকে উদ্ধার হওয়া লাশটি ডালিমের নয়। দাফনকৃত অজ্ঞাত পরিচয়ের লাশ শনাক্তের জন্য অনুসন্ধান চলছে। সেই সাথে দুটি লাশের মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনে পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করছে।