ঠাকুরগাঁওয়ে এক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গৃহবধূকে মারপিট করে চুল কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছেন ওই চেয়ারম্যান। গতকাল বুধবার বিকেলে গৃহবধূ শহর বানু (৪৫) এমন অভিযোগ করেন পীরগঞ্জ বৈরচুনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তেলিনা সরকার হিমুর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় বুধবার বিকেলে পীরগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তোভোগীর স্বামী হাচান আলী।
নির্যাতনের স্বীকার গৃবধূ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বলেন, গত রোববার (১২জুন) রাত ১০টায় স্থানীয় ফারুক ও রুবেল সহ বেশ কয়েকজন আমাকে বাসা থেকে ডাকে নিয়ে যায়। এসময় তারা আমাকে বলে চেয়ারম্যান আমাকে ডাকছে। আমার নামে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ রয়েছে। পরে তারা আমাকে একজনের বাসায় নিয়ে যায় এবং সেখানে হিমু চেয়ারম্যান সহ তার কয়েকজন ছেলে আমাকে মারধর করে। পরে চেয়ারম্যান আমার মাথার চুল কেটে দেয়। এছাড়া চেয়ারম্যান আমাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিয়ে থাকে এবং এই ঘটনা কাউকে না বলার হুমকি দেয়। এরপর থেকে ৩দিন তারা আমাকে ও আমার স্বামীকে বাসায় আটকিয়ে রাখেন।
গৃহবধূর স্বামী হাচান আলী বলেন, কোন অপরাধ ছাড়াই আমার স্ত্রীকে চেয়ারম্যান সহ তার ছেলেরা মারপিট করে মাথার চুল কেটে দিয়েছে। আমি বাসায় ছিলাম না এই সুযোগে তারা আমার স্ত্রীকে রাতে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে গেছে। কি কারনে তারা আমার স্ত্রীকে মারপিট করলো তা আমরা জানি না। পরে আমরা বাসায় আসলে তারা আমাদের বাসা থেকে বের হতে দেয়না। বিভিন্ন ধরনের ভয় দেখায়। আজ আমার স্ত্রী বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে নিয়ে এসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। আমরা এর সঠিক বিচার চাই।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান তেলিনা সরকার হিমু ঘটনা অস্বীকার করে বলেন, আমি যখন যাই তখন ওই গৃহবধুর মাথার কোন চুল কর্তন করা হয়নি। এটা সম্পূর্ণ বানোয়াট এবং আমার নামে ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু না। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
নির্যাতনের স্বীকার গৃবধূ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বলেন, গত রোববার (১২জুন) রাত ১০টায় স্থানীয় ফারুক ও রুবেল সহ বেশ কয়েকজন আমাকে বাসা থেকে ডাকে নিয়ে যায়। এসময় তারা আমাকে বলে চেয়ারম্যান আমাকে ডাকছে। আমার নামে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ রয়েছে। পরে তারা আমাকে একজনের বাসায় নিয়ে যায় এবং সেখানে হিমু চেয়ারম্যান সহ তার কয়েকজন ছেলে আমাকে মারধর করে। পরে চেয়ারম্যান আমার মাথার চুল কেটে দেয়। এছাড়া চেয়ারম্যান আমাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিয়ে থাকে এবং এই ঘটনা কাউকে না বলার হুমকি দেয়। এরপর থেকে ৩দিন তারা আমাকে ও আমার স্বামীকে বাসায় আটকিয়ে রাখেন।
গৃহবধূর স্বামী হাচান আলী বলেন, কোন অপরাধ ছাড়াই আমার স্ত্রীকে চেয়ারম্যান সহ তার ছেলেরা মারপিট করে মাথার চুল কেটে দিয়েছে। আমি বাসায় ছিলাম না এই সুযোগে তারা আমার স্ত্রীকে রাতে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে গেছে। কি কারনে তারা আমার স্ত্রীকে মারপিট করলো তা আমরা জানি না। পরে আমরা বাসায় আসলে তারা আমাদের বাসা থেকে বের হতে দেয়না। বিভিন্ন ধরনের ভয় দেখায়। আজ আমার স্ত্রী বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে নিয়ে এসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি। আমরা এর সঠিক বিচার চাই।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান তেলিনা সরকার হিমু ঘটনা অস্বীকার করে বলেন, আমি যখন যাই তখন ওই গৃহবধুর মাথার কোন চুল কর্তন করা হয়নি। এটা সম্পূর্ণ বানোয়াট এবং আমার নামে ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু না। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।