সিলেট জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান বলেন, বালাগঞ্জে কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। ভারি বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলের তীব্রতা হ্রাস পেলেও নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘর থেকে এখনও সরেনি পানি। বন্যা যতদিন থাকবে ত্রাণের অভাব হবে না। যোগাযোগ ব্যবস্থার অসুবিধা থাকায় দু-একদিন লাগছে ত্রাণ এসে পৌঁছাতে। যাঁদের বসতবাড়ি ভাঙছে তাঁদের তালিকা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দেয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বন্যাদুর্গতদের সব ধরনের সহযোগীতা করার আশ্বাস দেন তিনি।
বুধবার সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম গৌরীপুর ইউনিয়নের নলজুর টি এ সেন্টার, শ্রীনাথপুর (মাষ্টার বাড়ি), বাংলাবাজার উচ্চ বিদ্যালয়, তেঘরি সরকারি প্রা. বিদ্যালয়, ইউপি কমপ্লেক্স অবস্থানরত ৩ শত বন্যাক্রান্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়।
বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন, বালাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মোস্তাকুর রহমান মফুর, ইউএনও রোজিনা আক্তার, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আহসানুল আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নাসির উদ্দিন, ইউপি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জুনায়েদ আহমদ মঞ্জু, ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কামাল দুলন, ইউপি সদস্য হোসেন আহমদ, বিলাল আহমদ, মধু মিয়া, আপ্তাব সহ প্রমুখ।