ঢাকা, বুধবার ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৯শে কার্তিক ১৪৩১

শেরপুরে একটি ক্রিড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি আমার লক্ষ্য- মানিক দত্ত

তারিকুল ইসলাম, শেরপুর প্রতিনিধি: | প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার ৩০ অগাস্ট ২০২২ ০৯:০২:০০ অপরাহ্ন | দেশের খবর

শেরপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার নতুন সাধারন সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মানিক দত্ত আজ মঙ্গলবার দুপুরে শেরপুর মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়াম কনফারেন্স রুমে শেরপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সাথে জেলার খেলার মান উন্নয়নে মতবিনিময় করেন।

 

শেরপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মারুফুর রহমান মারুফ এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি থেকে বক্তব্য প্রদান করেন, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের মিডিয়া এন্ড কমিউনিকেশন কমিটির সদস্য, শেরপুর প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক মানিক দত্ত। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপস্থিত ছিলেন শেরপুর প্রেসক্লাবের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিএম বাবুল ও শেরপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও শেরপুর প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আদিল মাহমুদ উজ্জ্বল।

 

প্রধান অতিথি থেকে বক্তব্যে তিনি বলেন, শেরপুর জেলায় ক্রিকেট, ফুটবল সহ অন্যান্য খেলার মান উন্নয়নে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে খেলার সরঞ্জাম সরবরাহ করেছি। স্টেডিয়ামে ক্রিকেট খেলার পিচ তৈরি করে দিয়েছি। সমাজের বিত্তবানদের কাছ থেকে ফুটবল সংগ্রহ করে আটশত ফুটবল আমি জেলায় বিভিন্ন ক্লাবে সরবরাহ করেছি। তবে একটি পূর্ণ ক্রিড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি করা আমার প্রধান চাওয়া। এর লক্ষ্যে আমি কাজ করে যাচ্ছি। তিনি আরো বলেন, আমি যদি শেরপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পরিপূর্ণভাবে পাই তাহলে শেরপুর জেলা ক্রীড়াঙ্গনে বিপ্লব করবো।

 

মতবিনিময় সভায় সাংবাদিক জিএম আজফার বাবুল বলেন, মানিক দও শেরপুর জেলার খেলোয়ারদের জন্য অনেক অবদান রেখেছে। ছোট থেকে বড় সব খেলোয়ারদের মুখে তার নাম শুনি।

 

সাংবাদিক নেতা যমুনা টিভির স্টাফ রিপোর্টার আদিল মাহমুদ উজ্জল বলেন, শেরপুর জেলা খেলার মানের দিক থেকে পিছিয়ে ছিলো। মানিক দও সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় শেরপুরের খেলোয়াররা খুবই খুশি হয়েছে এবং করোনাকালীন সময়ে শেরপুরের খেলোয়ারদে জন্য অনেক অবদান রেখেছেন তিনি।

 

রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারন সম্পাদক তারিকুল ইসলাম এর সঞালনায় মতবিনিময় সভায় রিপোর্টার্স ইউনিটির সহসভাপতি তপু সরকার হারুনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে শেরপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদককে (ভারপ্রাপ্ত) রিপোর্টার্স ইউনিটির পক্ষ থেকে ফুলের শুভেচ্ছা জানানো হয়।