ভারতের বিতর্কিত ধর্মগুরু রামগিরি মহারাজ কর্তৃক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে কটূক্তির প্রতিবাদে নড়াইলে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ঊষার আলো ফাউন্ডেশনের আয়োজনে শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বাদ জুমা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে মিছিল শুরু হয়ে পুরাতন বাস টার্মিনাল ও হাসপাতাল মোড় প্রদক্ষিণ করে। পরে পুরাতন বাস টার্মিনাল চত্বরে সমাবেশ করেন বিক্ষোভকারীরা।
ঊষার আলো ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মিনহাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন-সংগঠনের কার্যকরী সদস্য সমাজসেবক তুহিন বিন আব্দুর রাজ্জাক, মাওলানা শামীম আহমাদ ও মাওলানা আইয়ুব আলী আনসারী।
ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক শাফায়াত উল্লাহর সঞ্চালনায় সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন-ছাত্রনেতা আরিফ হাসান, হামিদুল হক তনু, হাসানুল বান্না, হিরক, তামিম, আশিক, সাব্বিরসহ অনেকে।
সংগঠনের কার্যকরী সদস্য তুহিন বিন আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ভারতে আমাদের মহানবীকে (সাঃ) নিয়ে যে ব্যক্তি কটূক্তি করেছে, তাকে অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে। তার ফাঁসির দাবিও করছি।
সভাপতির বক্তব্যে মিনহাজুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ সম্প্রীতির দেশ। আমরা হিন্দু-মুসলিম কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বসবাস করি। কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটলেই ভারত থেকে বলা হয়, বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি নেই। অথচ, ভারতেই সংখ্যালঘু কোনো জাতি নিরাপদে বসবাস করতে পারেন না। এরই ধারাবাহিকতায় ভারতের বিতর্কিত ধর্মগুরু রামগিরি মহারাজ কর্তৃক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে কটূক্তি করা হয়েছে। বিজেপি বিধায়ক নিতীশ রানে কর্তৃক মুসলিমদের হুমকি দেয়া হয়েছে। আমরা এসব ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। এজন্য ভারতকে ক্ষমা চায়তে হবে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে কটূক্তি এবং ধর্ম অবমাননার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে আইন পাশ করতে হবে।
ঊষার আলো ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মিনহাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন-সংগঠনের কার্যকরী সদস্য সমাজসেবক তুহিন বিন আব্দুর রাজ্জাক, মাওলানা শামীম আহমাদ ও মাওলানা আইয়ুব আলী আনসারী।
ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক শাফায়াত উল্লাহর সঞ্চালনায় সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন-ছাত্রনেতা আরিফ হাসান, হামিদুল হক তনু, হাসানুল বান্না, হিরক, তামিম, আশিক, সাব্বিরসহ অনেকে।
সংগঠনের কার্যকরী সদস্য তুহিন বিন আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ভারতে আমাদের মহানবীকে (সাঃ) নিয়ে যে ব্যক্তি কটূক্তি করেছে, তাকে অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে। তার ফাঁসির দাবিও করছি।
সভাপতির বক্তব্যে মিনহাজুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশ সম্প্রীতির দেশ। আমরা হিন্দু-মুসলিম কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বসবাস করি। কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটলেই ভারত থেকে বলা হয়, বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক-সম্প্রীতি নেই। অথচ, ভারতেই সংখ্যালঘু কোনো জাতি নিরাপদে বসবাস করতে পারেন না। এরই ধারাবাহিকতায় ভারতের বিতর্কিত ধর্মগুরু রামগিরি মহারাজ কর্তৃক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে কটূক্তি করা হয়েছে। বিজেপি বিধায়ক নিতীশ রানে কর্তৃক মুসলিমদের হুমকি দেয়া হয়েছে। আমরা এসব ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। এজন্য ভারতকে ক্ষমা চায়তে হবে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-কে কটূক্তি এবং ধর্ম অবমাননার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে আইন পাশ করতে হবে।