যশোরের শার্শা উপজেলায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ৩১ডিলারের মধ্যে ১৪ জন চাল তোলার জন্য টাকা জমা দিয়েছেন। ১৭জন ডিলার এখনো পর্যন্ত টাকা জমা দেননি।
এসব ডিলারদের মাধ্যমে ভতুর্কি মূল্যে চাল বিক্রি করে সরকার। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্র জানায়, গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে ব্যাংকে চালান রশিদের মাধ্যমে চাল উত্তোলনের জন্য টাকা জমা নেয়া শুরু হয়।
সূত্রমতে, শার্শা উপজেলার একটি পৌরসভা ও ১১ টি ইউনিয়ন, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১৫ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি হবে সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর মাস জুড়ে। একজন কার্ডধারী ৩০ কেজি চাল কিনতে পারবেন।
এ কর্মসূচির চাল কেনার জন্য সরকারি ভাবে চালান জমা নেয়া সময় শুরু হয়েছে ৯ সেপ্টেম্বর। ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর
শার্শায় ৩১ ডিলারের মধ্যে ১৪ জন ডিলার চাল তোলার জন্য টাকা জমা দিয়েছে। ১৭ডিলারের কেউই চাল তোলার জন্য টাকা জমা দেননি।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা সালমা চৌধুরী জানান, কোন ডিলার কোনদিন চাল বিক্রি করবে সে ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় থেকে চিঠি ইস্যু করা হবে। এক্ষেত্রে একজন ট্যাগ অফিসার নিয়োগ দেয়া হবে। তারপর ডিলাররা চাল তুলবে। উপজেলাই খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির ক্ষেত্রে একই নিয়ম।
উপজেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রকরা জানান, ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চাল তোলার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। ওই সময়ের মধ্যে কোনো ডিলার চাল না তুললে বিকল্প সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।