টাঙ্গাইলের নাগরপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ছোট ভাই সুমন মিয়াকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে বড় ভাই মো. আতোয়ারের বিরুদ্ধে।
সোমবার (৯ মে) নাগরপুর উপজেলার মোকনা ইউনিয়নের ডাকাতমারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সুমন মিয়া (২৫) ওই গ্রামের কলিম উদ্দিনের ছেলে। এ ঘটনায় দুইজন আহত হয়েছে। আহতরা হলেন, একই গ্রামে মো. আব্দুর রশিদ (৫৭) ও সুজন মিয়া (২২)।
সংঘর্ষে হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাগরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মোকনা ইউনিয়নের ডাকাতমারা গ্রামের রশিদ এর সাথে সৎ ভাই আতোয়ারের দীর্ঘ দিন ধরে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার সকালে রশিদের নাতি মারুফ হোসেন (১৩) স্কুলে যাওয়া জন্য বাড়ী থেকে বের হলে আগে থেকেই রাস্তায় উৎপেতে ছিলেন আতোয়ার হোসেন (৫০)। রাস্তায় আসা মাত্র আতোয়ার মারুফকে জোর করে তুলে নিয়ে তার বসতবাড়ী ঘরে আটক রাখে।
মারুফের আটকের খবর পেয়ে সিএনজি চালক সুমন ও দাদা রশিদ আতোয়ারের বাড়ীতে যায়। আতোয়ার ক্ষিপ্ত হয়ে রশিদ, সুমন ও সুজনকে লাঠি ও ফালা দিয়ে আঘাত করলে রক্তাক্ত অবস্থায় এলাকাবাসী দুইজনকে উদ্বার করে মির্জাপুর হাসপাতালে নেওয়ার পথে পতিমধ্যে সুমন মারা যায়।
এ ঘটনায় ৩ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ।
ওসি জানান, জমি-জমার বিরোধের জের ধরে ছোট ভাই সুমনকে বড় ভাই আতোয়ার মিয়া (৫৫) দেশীয় ফালা দিয়ে আঘাত করে।
নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আইনী পক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।
সোমবার (৯ মে) নাগরপুর উপজেলার মোকনা ইউনিয়নের ডাকাতমারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সুমন মিয়া (২৫) ওই গ্রামের কলিম উদ্দিনের ছেলে। এ ঘটনায় দুইজন আহত হয়েছে। আহতরা হলেন, একই গ্রামে মো. আব্দুর রশিদ (৫৭) ও সুজন মিয়া (২২)।
সংঘর্ষে হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাগরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মোকনা ইউনিয়নের ডাকাতমারা গ্রামের রশিদ এর সাথে সৎ ভাই আতোয়ারের দীর্ঘ দিন ধরে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। সোমবার সকালে রশিদের নাতি মারুফ হোসেন (১৩) স্কুলে যাওয়া জন্য বাড়ী থেকে বের হলে আগে থেকেই রাস্তায় উৎপেতে ছিলেন আতোয়ার হোসেন (৫০)। রাস্তায় আসা মাত্র আতোয়ার মারুফকে জোর করে তুলে নিয়ে তার বসতবাড়ী ঘরে আটক রাখে।
মারুফের আটকের খবর পেয়ে সিএনজি চালক সুমন ও দাদা রশিদ আতোয়ারের বাড়ীতে যায়। আতোয়ার ক্ষিপ্ত হয়ে রশিদ, সুমন ও সুজনকে লাঠি ও ফালা দিয়ে আঘাত করলে রক্তাক্ত অবস্থায় এলাকাবাসী দুইজনকে উদ্বার করে মির্জাপুর হাসপাতালে নেওয়ার পথে পতিমধ্যে সুমন মারা যায়।
এ ঘটনায় ৩ জনকে আটক করেছে থানা পুলিশ।
ওসি জানান, জমি-জমার বিরোধের জের ধরে ছোট ভাই সুমনকে বড় ভাই আতোয়ার মিয়া (৫৫) দেশীয় ফালা দিয়ে আঘাত করে।
নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আইনী পক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।