সারাদেশের ন্যায় গাইবান্ধা জেলায় পুলিশ সদস্য নিয়োগে এই প্রথম ব্যাপক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা মুলক ভাবে নিয়োগ সম্পূর্ন করায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন গাইবান্ধা জেলা পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন। মাত্র ১২০ টাকা খরচ করে পুলিশ সদস্য হিসাবে নিয়োগ পেলেন জেলার ৭৭ জন পুরুষ ও ১৪ জন নারীসহ মোট ৯১ জন প্রার্থী। তারা চুড়ান্ত ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। কোন প্রকার ততবীর ও আর্থিক লেনদেন ছাড়া পুলিশে নিয়োগ পাওয়ায় নির্বাচিতদের পরিবারে বইছে আনন্দের বন্যা।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্স চত্বরে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ পরীক্ষার চুড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন। ফলাফল ঘোষণার এসময় সেখানে আবেগঘমন দৃশ্য প্রকাশ পায়। মাত্র ১ শ ২০ টাকায় চাকুরি পাওয়া সৌভাগ্যবান সদস্যগণ জানান জেলা পুলিশ সুপারের সার্বিক তত্ত্ববধান ও স্বচ্ছতার কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে। ফলাফল ঘোষণা শেষে পুলিশ সুপার উত্তীর্ণদের ও তাদের পরিবারের সকলকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। এসময় উলিপুর সার্কেল এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম সহ জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ নিয়োগ কার্যক্রমে প্রায় ৮ হাজার নারী ও পুরুষ অংশ গ্রহন করে। এতে মোট ৭শ ৩৫ জন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলে উত্তীর্ণ ২শ ২৭ জন। সর্বশেষ মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৯১ জন প্রার্থী। তাদের মধ্যে ১৪ জন নারী ও ৭৭ জন পুরুষ।
"আবেগঘন হয়ে কান্নাকণ্ঠে প্রার্থী মামুন মিয়া বলেন- বাবা মারা গেছেন মা অন্যত্র বিয়ে করেছেন। নিজে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন কিন্তু আজ ১২০ টাকার বিনিময়ে চাকরি পেয়ে পুলিশ সুপারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
"বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি "মিলন মিয়া" বলেন- আমি রাজমিস্ত্রির কাজ করতাম। পিতা কৃষক। ৮ ভাই বোন এক বেলা অনাহারে চলত। ১২০ টাকার আদলে চাকুরী বদলে দিয়েছে আমার জীবন।
উল্লেখ্য, গাইবান্ধা জেলায় এই প্রথম কোন জেলা পুলিশ সুপার স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে রেখে জেলা পুলিশের অধিনে পুলিশ সদস্য নিয়োগে ফলাফল ঘোষনা করেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা পুলিশ লাইন্স চত্বরে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ পরীক্ষার চুড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন পুলিশ সুপার মোঃ কামাল হোসেন। ফলাফল ঘোষণার এসময় সেখানে আবেগঘমন দৃশ্য প্রকাশ পায়। মাত্র ১ শ ২০ টাকায় চাকুরি পাওয়া সৌভাগ্যবান সদস্যগণ জানান জেলা পুলিশ সুপারের সার্বিক তত্ত্ববধান ও স্বচ্ছতার কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে। ফলাফল ঘোষণা শেষে পুলিশ সুপার উত্তীর্ণদের ও তাদের পরিবারের সকলকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। এসময় উলিপুর সার্কেল এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম সহ জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ নিয়োগ কার্যক্রমে প্রায় ৮ হাজার নারী ও পুরুষ অংশ গ্রহন করে। এতে মোট ৭শ ৩৫ জন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নিলে উত্তীর্ণ ২শ ২৭ জন। সর্বশেষ মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৯১ জন প্রার্থী। তাদের মধ্যে ১৪ জন নারী ও ৭৭ জন পুরুষ।
"আবেগঘন হয়ে কান্নাকণ্ঠে প্রার্থী মামুন মিয়া বলেন- বাবা মারা গেছেন মা অন্যত্র বিয়ে করেছেন। নিজে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন কিন্তু আজ ১২০ টাকার বিনিময়ে চাকরি পেয়ে পুলিশ সুপারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
"বীর মুক্তিযোদ্ধার নাতি "মিলন মিয়া" বলেন- আমি রাজমিস্ত্রির কাজ করতাম। পিতা কৃষক। ৮ ভাই বোন এক বেলা অনাহারে চলত। ১২০ টাকার আদলে চাকুরী বদলে দিয়েছে আমার জীবন।
উল্লেখ্য, গাইবান্ধা জেলায় এই প্রথম কোন জেলা পুলিশ সুপার স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে রেখে জেলা পুলিশের অধিনে পুলিশ সদস্য নিয়োগে ফলাফল ঘোষনা করেন।