নোয়াখালীতে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীর অনিয়ম, দুর্নীতি, সেচ্ছাচারিতা, ভৌতিক বিল, হয়রানী, ও স্বজনপ্রীতি, ট্রান্সফরমার বসিয়ে আর্থিক সুবিধা নেয়া, গ্রাহকদের সাথে দুর্ব্যবহার করা, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কাজে অযাচিত হস্তক্ষেপসহ বিভিন্ন দুর্নীতির প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ভুক্তভোগী গ্রাহকরা।
সোমবার (২২ নভেম্বর) সকালে নোয়াখালী টাউন হল মোড়ের প্রধান সড়কে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, গ্রাহকদের চোর সম্বোধন করে কথা বলা, প্রকৃত মিটার রিডিং থেকে ২০-২৫% বেশি রিডিং দেখিয়ে বিল প্রদান ও সিস্টেম লস কমানো, শহরের বড় বড় স্থাপনায় ট্রান্সফরমার বসিয়ে আর্থিক সুবিধা নেয়া, নতুন স্থাপনায় অস্থায়ী মিটার বরাদ্দে অনিহা, অন্য কোনো মিটার থেকে বিদ্যুৎ ব্যবহার করলে মামলার ভয় দেখিয়ে আর্থিক সুবিধা আদায়সহ তিন গুন হারে বিল প্রদান, অনাদায়ে হয়রানী ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ার হুমকি দেয়া, নির্বাহী প্রকৌশলীর সেচ্ছাচারিতা ও স্বজনপ্রীতি, দালালের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনসহ নানাভাবে গ্রাহকদের হয়রানী করা হচ্ছে। এসকল অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণ ও দুর্নীতিতবাজ নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়। মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসন বরাবরে স্মারকলিপি দেন ভুক্তভোগী গ্রাহকরা।
অনিয়ম ও দুর্ণীতি বিষয়ে জানতে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নুরুল আমিনের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
সোমবার (২২ নভেম্বর) সকালে নোয়াখালী টাউন হল মোড়ের প্রধান সড়কে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন ও সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, গ্রাহকদের চোর সম্বোধন করে কথা বলা, প্রকৃত মিটার রিডিং থেকে ২০-২৫% বেশি রিডিং দেখিয়ে বিল প্রদান ও সিস্টেম লস কমানো, শহরের বড় বড় স্থাপনায় ট্রান্সফরমার বসিয়ে আর্থিক সুবিধা নেয়া, নতুন স্থাপনায় অস্থায়ী মিটার বরাদ্দে অনিহা, অন্য কোনো মিটার থেকে বিদ্যুৎ ব্যবহার করলে মামলার ভয় দেখিয়ে আর্থিক সুবিধা আদায়সহ তিন গুন হারে বিল প্রদান, অনাদায়ে হয়রানী ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়ার হুমকি দেয়া, নির্বাহী প্রকৌশলীর সেচ্ছাচারিতা ও স্বজনপ্রীতি, দালালের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনসহ নানাভাবে গ্রাহকদের হয়রানী করা হচ্ছে। এসকল অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণ ও দুর্নীতিতবাজ নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়। মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসন বরাবরে স্মারকলিপি দেন ভুক্তভোগী গ্রাহকরা।
অনিয়ম ও দুর্ণীতি বিষয়ে জানতে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নুরুল আমিনের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।