মতবিনিময়কালে মেয়র লিটন বলেন, পৌরসভার চাহিদার ভিত্তিতে লাশ পরিবহনের জন্য গাড়িটি লাস পরিবহনের জন্য দেয়া হয়। যেহেতু পৌরসভার নিজস্ব লাশবাহী কোন গাড়ি নাই। তাই তাদের পরিবার থেকে চাওয়া হলে লাশ বহনের পূর্বে গাড়িটি ধুয়ে-মুছে পরিস্কার করে দেওয়া হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম তালাপতুফ হোসেন মঞ্জুর পরিবারের সদস্য ও দুই জন বিশিষ্ট বীর মুক্তিযোদ্ধা মৌখিকভাবে আমার কাছে গাড়িটি চাইলে আমি পরেই দিয়েছি। তবে এই সমস্যা সমাধানের জন্য ইতিমধ্যে আমরা ২২লক্ষ টাকার একটা ফান্ড সংগ্রহ করেছি কিন্তু মন্ত্রনালয়ের অনুমতি না পাওয়ায় এখন গাড়ি ক্রয় করতে পারিনি। তবে লাশবাহী গাড়িটি ক্রয়ের অনুমতির জন্য মন্ত্রণালয়ে পরপর দুটি চিঠি পাঠিয়ে কোন উত্তর পাইনি। তাদের অনুমতি পেলে এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম তালাপতুফ হোসেন মঞ্জুর লাশ পরিবহনের জন্য গাড়িটি পৌরসভার কাছে মুক্তিযুদ্ধারাই চেয়েছিলেন বলে স্বীকার করেন উপস্থিত বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাডভোকেট মুহাম্মদ আখতারুজ্জামান। মতবিনিময় সভায় পৌর প্যানেল মেয়র-১ নজরুল ইসলাম, শেরপুর প্রেসক্লাব সভাপতি মো. শরিফুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাবিহা জামান শাপলা, সিনিয়র সহ-সভাপতি মলয় মোহন বল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আদিল মাহমুদ উজ্জল, সাংগঠনিক সম্পাদক মানিক দত্তসহ জেলার কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।