নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার লাহুড়িয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেনের (৭৫) উপর নৃসংশ্য হামলার বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে লাহুড়িয়া পশ্চিমপাড়ায় আকবর হোসেনের বাড়িতে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মামলার বাদি ভুক্তভোগী আকবর হোসেনের ভাইপো বাবলু শেখ, রাসেল শেখ, সোহাগ শেখসহ পরিবারের সদস্যরা।
বীরমুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেন বলেন, গত ২৫মে লাহুড়িয়া বাজারে চায়ের দোকানে অবস্থানকালে ওই এলাকার মিরাজ, মশিয়ার, সাদ্দাম, তারিক, শাহিনুর, পিকুল, মফিজার, ইসরাফিল ও মাহমুদ আমার উপর নৃসংশ হামলা চালায়। সাইজকাঠ দিয়ে আমার দু’টি পা ভেঙ্গে দেয় সন্ত্রাসীরা। ছেলেকে বিদেশ পাঠানোর জন্য আমার কাছে যে দুই লাখ টাকা ছিল, সেই টাকাও ছিনিয়ে নেয় তারা।
বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের পক্ষে কাজ করায় আমার ওপর বিদ্রোহী চেয়ারম্যানের লোকজন এ হামলা করেছে। এছাড়া আমার সঙ্গে থাকা ভাইপো নিলু শেখকেও মারধর করেছে।
এ ঘটনায় মামলা দায়ের করলেও প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে। আসামিপক্ষ চাপ দিয়ে মামলা তুলে নেয়ার পায়তারা চালাচ্ছে।
বীরমুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেনের ছেলে সোহাগ শেখ বলেন, আমার বাবাকে যারা মেরে পা ভেঙ্গে দিয়েছে তাদের বিচার চাই। এখন মামলা তুলে নেয়ার জন্য আমাদের নানা ধরণের ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে।
আহত নিলু শেখ বলেন, আমাদের উপর যারা হামলা করেছে; তাদের বিচার চাই।
মামলার বাদি বাবলু শেখ বলেন, মামলা তুলে নেয়ার জন্য আসামিপক্ষ নানা ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। যে কারণে আমি মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেছি।
তবে আসামিপক্ষের লোকজন বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন কেন্দ্র করে আকবর হোসেনের উপর কোনো হামলার ঘটনা ঘটেনি। লাহুড়িয়া বাজারের খাজনা আদায়কে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের লোকজন তার উপর হামলা করেছে। আমাদের ওপর মিথ্যা অভিযোগ দিচ্ছে।
এ ব্যাপারে লোহাগড়া থানার ওসি নাসির উদ্দিন বলেন, বাদিপক্ষকে চাপ দিয়ে মামলা প্রত্যাহার আবেদন করলেই হবে না। এক্ষেত্রে মামলার বাদি এবং ভুক্তভোগীকে বিচারকের সামনে মামলা প্রত্যাহারের কথা বলতে হবে। বাদিকে ভয়ভীতি দিয়ে কোনো লাভ হবে না। আমরা দুই একদিনের মধ্যে এ মামলার চার্জশিট আদালতে পেশ করব।
পুলিশ সুপার সাদিরা খাতুন বলেন, বীরমুক্তিযোদ্ধার উপর হামলা নির্যাতন বরদাস্ত করা হবে না। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বীরমুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেন বলেন, গত ২৫মে লাহুড়িয়া বাজারে চায়ের দোকানে অবস্থানকালে ওই এলাকার মিরাজ, মশিয়ার, সাদ্দাম, তারিক, শাহিনুর, পিকুল, মফিজার, ইসরাফিল ও মাহমুদ আমার উপর নৃসংশ হামলা চালায়। সাইজকাঠ দিয়ে আমার দু’টি পা ভেঙ্গে দেয় সন্ত্রাসীরা। ছেলেকে বিদেশ পাঠানোর জন্য আমার কাছে যে দুই লাখ টাকা ছিল, সেই টাকাও ছিনিয়ে নেয় তারা।
বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের পক্ষে কাজ করায় আমার ওপর বিদ্রোহী চেয়ারম্যানের লোকজন এ হামলা করেছে। এছাড়া আমার সঙ্গে থাকা ভাইপো নিলু শেখকেও মারধর করেছে।
এ ঘটনায় মামলা দায়ের করলেও প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে। আসামিপক্ষ চাপ দিয়ে মামলা তুলে নেয়ার পায়তারা চালাচ্ছে।
বীরমুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেনের ছেলে সোহাগ শেখ বলেন, আমার বাবাকে যারা মেরে পা ভেঙ্গে দিয়েছে তাদের বিচার চাই। এখন মামলা তুলে নেয়ার জন্য আমাদের নানা ধরণের ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে।
আহত নিলু শেখ বলেন, আমাদের উপর যারা হামলা করেছে; তাদের বিচার চাই।
মামলার বাদি বাবলু শেখ বলেন, মামলা তুলে নেয়ার জন্য আসামিপক্ষ নানা ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। যে কারণে আমি মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করেছি।
তবে আসামিপক্ষের লোকজন বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন কেন্দ্র করে আকবর হোসেনের উপর কোনো হামলার ঘটনা ঘটেনি। লাহুড়িয়া বাজারের খাজনা আদায়কে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের লোকজন তার উপর হামলা করেছে। আমাদের ওপর মিথ্যা অভিযোগ দিচ্ছে।
এ ব্যাপারে লোহাগড়া থানার ওসি নাসির উদ্দিন বলেন, বাদিপক্ষকে চাপ দিয়ে মামলা প্রত্যাহার আবেদন করলেই হবে না। এক্ষেত্রে মামলার বাদি এবং ভুক্তভোগীকে বিচারকের সামনে মামলা প্রত্যাহারের কথা বলতে হবে। বাদিকে ভয়ভীতি দিয়ে কোনো লাভ হবে না। আমরা দুই একদিনের মধ্যে এ মামলার চার্জশিট আদালতে পেশ করব।
পুলিশ সুপার সাদিরা খাতুন বলেন, বীরমুক্তিযোদ্ধার উপর হামলা নির্যাতন বরদাস্ত করা হবে না। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।